বিহারের ফলাফল নিয়ে মন্তব্য করে নেটনাগরিকদের তোপের মুখে কুণাল
কলকাতা, ১৪ নভেম্বর, (হি.স.): বিহারের ফলাফল নিয়ে মন্তব্য করে নেটনাগরিকদের তোপের মুখে পড়লেন কুণাল ঘোষ। ফেসবুকে একটি পোস্টে তিনি বড় হরফে লিখেছেন, “বিহারে এনডিএ যতটা এগিয়েছে, বাংলায় তার থেকে বেশি পিছিয়ে যাবে। ওরা মনে রাখুক, বেল পাকলে কাকের কী?” প
কুণাল ঘোষ


কলকাতা, ১৪ নভেম্বর, (হি.স.): বিহারের ফলাফল নিয়ে মন্তব্য করে নেটনাগরিকদের তোপের মুখে পড়লেন কুণাল ঘোষ।

ফেসবুকে একটি পোস্টে তিনি বড় হরফে লিখেছেন, “বিহারে এনডিএ যতটা এগিয়েছে, বাংলায় তার থেকে বেশি পিছিয়ে যাবে।

ওরা মনে রাখুক, বেল পাকলে কাকের কী?” প্রথম এক ঘন্টায় তাতে প্রতিক্রিয়া এসেছে ১৪৮।

দ্বিতীয় পোস্টে কুণাল “বিহার। এখনও পর্যন্ত“ শিরোনামে লিখেছেন, “১) ওটা বিহারের সমীকরণ। বাংলার সঙ্গে সম্পর্ক নেই। বাংলায় প্রভাব পড়বে না। বাংলায় উন্নয়ন, ঐক্য, সম্প্রীতি, অধিকার, আত্মসম্মান ফ্যাক্টর। ২৫০+ আসন নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার মুখ্যমন্ত্রী।

২) কংগ্রেস যে বিজেপি- বিরোধিতায় ব্যর্থ, সেটা আবার প্রমাণিত এবং বারবার প্রকট।

৩) বিহারে বিজেপি-নীতিশ সম্পর্ক কোন দিকে যায়, কৌতূহল থাকবে।

৪) বাংলায় এসআইআর ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিজেপি ও জাতীয় নির্বাচন কমিশনের চক্রান্ত থাকবে। এজেন্সি ও কেন্দ্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার হবে। এর বিরুদ্ধে তৃণমূলের আন্দোলন চলবে। মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগে বিজেপির সব চক্রান্ত ব্যর্থ করবে তৃণমূল।

৫) বিহার দেখিয়ে বাংলাকে হুমকি দিয়ে বিজেপির যে নেতারা বিবৃতি দিচ্ছেন, হুমকি দিচ্ছেন, তাঁরা অকারণ সময় নষ্ট করছেন। বাংলার মানুষের অধিকার, আত্মসম্মানকে আঘাত করে, শুধু অন্য রাজ্য দেখিয়ে মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায় না। এখানে শীত গ্রীষ্ম বর্ষা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভরসা। বিহারসহ বহু রাজ্য তাঁর উন্নয়নের মডেল ফলোও করছেন। বাংলার মানুষ সার্বিক স্বার্থেই তৃণমূলকে সমর্থন করেন এবং করবেন।”

এই পোস্ট করার দুঘন্টা বাদে, বেলা পৌনে একটায় প্রতিক্রিয়া এসেছে ৬৪৭। দুটি ক্ষেত্রেই প্রতিক্রিয়ায় প্রায় ৯৯ শতাংশ সমালোচনা অথবা ব্যঙ্গোক্তি করা হয়েছে কুণালকে।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande