সর্বজনীন মঙ্গলের কামনা করা ভারতীয় সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য : রাষ্ট্রপতি
দেহরাদূন, ২ নভেম্বর (হি.স.): রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রবিবার উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারে পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি বলেন, ভারতের মহান ব্যক্তিত্বরা মানব সংস্কৃতির বিকাশে অমূল্য অবদান রে
রাষ্ট্রপতি


দেহরাদূন, ২ নভেম্বর (হি.স.): রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রবিবার উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারে পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি বলেন, ভারতের মহান ব্যক্তিত্বরা মানব সংস্কৃতির বিকাশে অমূল্য অবদান রেখেছেন। মহর্ষি পতঞ্জলি, সর্বশ্রেষ্ঠ ঋষি, যোগব্যায়ামের মাধ্যমে মনের, ব্যাকরণের মাধ্যমে বাকশক্তির এবং আয়ুর্বেদের মাধ্যমে শরীরের অশুচিতা দূর করেছিলেন। রাষ্ট্রপতি আনন্দের সঙ্গে উল্লেখ করেন, পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয় মহর্ষি পতঞ্জলির মহান ঐতিহ্যকে সমাজের কাছে সহজলভ্য করে তুলছে।

রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয় যোগব্যায়াম, আয়ুর্বেদ এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে শিক্ষা ও গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এটি একটি প্রশংসনীয় প্রচেষ্টা যা একটি সুস্থ ভারত গঠনে সহায়ক। রাষ্ট্রপতি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আদর্শ অনুসারে শিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা অবশ্যই বুঝতে পেরেছে যে পরিবেশ রক্ষা করা এবং প্রকৃতির সঙ্গে নিজেদের জীবনযাত্রাকে খাপ খাইয়ে নেওয়া মানবতার ভবিষ্যতের জন্য অপরিহার্য। ​রাষ্ট্রপতি বলেন, সর্বজনীন কল্যাণের আকাঙ্ক্ষা আমাদের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য। এই কল্যাণ সম্প্রীতি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করে।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / মৌমিতা




 

 rajesh pande