তৃতীয় একদিনের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সামনে জয়ের জন্য ৩৮৬ রানের লক্ষ্য রাখল ভারত
রোহিত-শুভমনের জোড়া সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড়ে ভারত ইন্দোর, ২৪ জানুয়ারি (হি.স.) : ইন্দোরের তৃতীয় ম্যাচ
তৃতীয় একদিনের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সামনে জয়ের জন্য ৩৮৬ রানের লক্ষ্য রাখল ভারত


রোহিত-শুভমনের জোড়া সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড়ে ভারত

ইন্দোর, ২৪ জানুয়ারি (হি.স.) : ইন্দোরের তৃতীয় ম্যাচ জিতে কিউয়িদের হোয়াইটওয়াশ করার হাতছানি রোহিত শর্মাদের সামনে। অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও ওপেনার শুভমন গিলের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের সুবাদে তৃতীয় একদিনের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে রানের পাহাড় গড়ল টিম ইন্ডিয়া। নির্ধারিত ৫০ ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ৩৮৫ রান সংগ্রহ করেছে টিম ইন্ডিয়া। অর্থা‍ৎ হোয়াইটওয়াশ হওয়া এড়াতে কিউইদের ৩৮৬ রান তুলতে হবে।

নিয়মরক্ষার ম্যাচে এদিন টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন কিউই অধিনায়ক টম লাথাম। কিন্তু শুরু থেকেই নিউজিল্যান্ডের বোলারদের নিয়ে ছেলেখেলা করেন রোহিত শর্মা ও শুভমন গিল। দুজনেই শতরান করেন। ২৬ ওভার ১ বলে ২১২ রান সংগ্রহ করেন দুজনে। কিন্তু ওই জুটি ভাঙার পরে ভারতের রানের গতি সামান্য থমকে যায়। পর পর সাজঘরে ফেরেন রোহিত-শুভমন। আর তারপরেই দুর্দান্তভাবে ম্যাচে ফিরে আসে কিউই বোলাররা। দুর্দান্ত থ্রোতে ঈশাণ কিষাণকে প্যাভিলিয়নে ফিরিয়ে দেন হেনরি নিকোলাস।

দুর্দান্ত শুরু করলেও বড় রানের ইনিংস খেলতে পারেননি প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি। ২৭ বলে ৩৬ রান করে ফিরে যান তিনি। বিরাটের পরে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠার আগে সুর্যকুমার যাদবকে ফিরিয়ে দেন জ্যাকব ডাফি। ওয়াশিংটন সুন্দরকেও দ্রুত ফিরিয়ে দেন ব্লেয়ার টিকনার। একের পর এক সতীর্থকে আউট হতে দেখে ক্রিজের অন্যপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা হার্দিক পান্ডিয়াই রান বাড়ানোর দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসেন। ৩৮ বলে ৫৪ রানের এক ঝোড়ো ইনিংস খেলে জ্যাকব ডাফির বলে ডেভন কনওয়ের হাতে ক্যাচ তুলে আউট হন তিনি। এর পরে ইনিংসের শেষ বলে তাড়াহুড়ো করে রান নিতে গিয়ে আউট হন কুলদীপ যাদব। ইনিংসের শেষ বলে রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন কুলদীপ যাদব। ৩ বলে ৩ রান করেন তিনি। ভারত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৩৮৫ রান তোলে। জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডের দরকার ৩৮৬ রান। উমরান মালিক ২ রানে নট-আউট থাকেন। ব্লেয়ার টিকনার ৭৬ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন। ১০০ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন জেকব ডাফি। ৫১ রানে ১টি উইকেট নিয়েছেন মাইকেল ব্রেসওয়েল। হিন্দুস্থান সমাচার / কাকলি




 

 rajesh pande