মেয়েকে বাংলা থেকে ওড়িশায় নিয়ে যেতে চায় দুর্গাপুরের নির্যাতিতার পরিবার
ভুবনেশ্বর, ১২ অক্টোবর (হি. স.) : মেয়েকে বাংলা থেকে ওড়িশায় নিয়ে যেতে চায় দুর্গাপুরের নির্যাতিতার পরিবার। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরন মাঝির কাছে এই আর্জি জানিয়েছেন তিনি। বাংলায় মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এদিন নির্যাতি
মেয়েকে বাংলা থেকে ওড়িশায় নিয়ে যেতে চায় দুর্গাপুরের নির্যাতিতার পরিবার


ভুবনেশ্বর, ১২ অক্টোবর (হি. স.) : মেয়েকে বাংলা থেকে ওড়িশায় নিয়ে যেতে চায় দুর্গাপুরের নির্যাতিতার পরিবার। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরন মাঝির কাছে এই আর্জি জানিয়েছেন তিনি। বাংলায় মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এদিন নির্যাতিতার বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ে ব্যথায় কাতরাচ্ছে। সে এখন হাঁটতে পারছে না। বিছানায় শুয়ে আছে। আমি এখানে তার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা যেকোনো মুহূর্তে তাকে হত্যা করতে পারে। তাই আমরা তাকে ওড়িশায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চাই। বিশ্বাস হারিয়ে গেছে। আমরা চাই না সে বাংলায় থাকুক। সে ওড়িশায় তার পড়াশোনা করবে।’

ওড়িশার জলেশ্বরের বাসিন্দা ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণী দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের এমবিবিএস ছাত্রী। শুক্রবার রাতে, সে তার এক বন্ধুর সঙ্গে বাইরে ছিল, তখনই দুষ্কৃতীরা তাঁকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। নির্যাতিতা মেয়েটির বাবা জানিয়েছেন যে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। প্রশাসন তাদের সাহায্য করছে, তিনি তার মেয়েকে র একটি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য অনুরোধ করেছেন।’

যদিও গণধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটের পুলিশ। একজনকে আটক করা হয়েছে। ধৃত তিনজনের নাম অপু বাউরি (২১), ফিরদৌস শেখ (২৩) এবং শেখ রিয়াজুদ্দিন (৩১)। পুলিশ জানিয়েছে, নির্যাতিতার পুরুষ বন্ধুটিও তদন্তের আওতায় আছেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জানিয়েছেন, ঘটনায় দোষী কাউকে রেয়াত করা হবে না। তবে মেয়েটিকে কেন ওত রাতে বাইরে বের হতে দেওয়া হল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মাঝি ঘটনাটিকে ‘অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং বেদনাদায়ক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আইন অনুযায়ী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোরালোভাবে অনুরোধ করছি। আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। ওড়িশা সরকার নির্যাতিতার পরিবারকে সম্ভাব্য সকল সহায়তা প্রদান করবে।’

মেয়েকে বাংলা থেকে য় নিয়ে যেতে ছায় দুর্গাপুরের নির্যাতিতার পরিবার। র মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরন মাঝির কাছে এই আর্জি জানিয়েছেন তিনি। বাংলায় মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এদিন নির্যাতিতার বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ে ব্যথায় কাতরাচ্ছে। সে এখন হাঁটতে পারছে না। বিছানায় শুয়ে আছে। আমি এখানে তার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা যেকোনো মুহূর্তে তাকে হত্যা করতে পারে। তাই আমরা তাকে ওড়িশায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চাই। বিশ্বাস হারিয়ে গেছে। আমরা চাই না সে বাংলায় থাকুক। সে ওড়িশায় তার পড়াশোনা করবে।’

ওড়িশার জলেশ্বরের বাসিন্দা ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণী দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের এমবিবিএস ছাত্রী। শুক্রবার রাতে, সে তার এক বন্ধুর সঙ্গে বাইরে ছিল, তখনই দুষ্কৃতীরা তাঁকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। নির্যাতিতা মেয়েটির বাবা জানিয়েছেন যে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। প্রশাসন তাদের সাহায্য করছে, তিনি তার মেয়েকে র একটি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য অনুরোধ করেছেন।’

যদিও গণধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটের পুলিশ। একজনকে আটক করা হয়েছে। ধৃত তিনজনের নাম অপু বাউরি (২১), ফিরদৌস শেখ (২৩) এবং শেখ রিয়াজুদ্দিন (৩১)। পুলিশ জানিয়েছে, নির্যাতিতার পুরুষ বন্ধুটিও তদন্তের আওতায় আছেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জানিয়েছেন, ঘটনায় দোষী কাউকে রেয়াত করা হবে না। তবে মেয়েটিকে কেন ওত রাতে বাইরে বের হতে দেওয়া হল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মাঝি ঘটনাটিকে ‘অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং বেদনাদায়ক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আইন অনুযায়ী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোরালোভাবে অনুরোধ করছি। আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। ওড়িশা সরকার নির্যাতিতার পরিবারকে সম্ভাব্য সকল সহায়তা প্রদান করবে।’

হিন্দুস্থান সমাচার / সোনালি




 

 rajesh pande