বনাঞ্চলের নিরিখে বিশ্বে ভারতের স্থান নবম; প্রতি বছর বনভূমি বৃদ্ধির হারের অনুপাতে বিশ্বে ভারত তৃতীয় স্থানাধিকারী
নয়াদিল্লি, ২২ অক্টোবর (হি.স.) : ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (ফাও) বালি-তে ২০২৫ সালের বনসম্পদ মূল্যায়ন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রতিবেদন অনুসারে, বনাঞ্চলের নিরিখে ভারত নবম স্থানে উন্নীত হয়েছে। প্রতি বছর বনভূমি সম্প্
বনাঞ্চলের নিরিখে বিশ্বে ভারতের স্থান নবম; প্রতি বছর বনভূমি বৃদ্ধির হারের অনুপাতে বিশ্বে ভারত তৃতীয় স্থানাধিকারী


নয়াদিল্লি, ২২ অক্টোবর (হি.স.) : ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (ফাও) বালি-তে ২০২৫ সালের বনসম্পদ মূল্যায়ন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রতিবেদন অনুসারে, বনাঞ্চলের নিরিখে ভারত নবম স্থানে উন্নীত হয়েছে। প্রতি বছর বনভূমি সম্প্রসারণের হারের অনুপাতে ভারতের স্থান তৃতীয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দর যাদব সামাজিক মাধ্যম এক্স – এ জানিয়েছেন, আগের মূল্যায়নে বনাঞ্চলের নিরিখে ভারতের স্থান ছিল দশম। দ্রুত বনসৃজনের ফলে ভারত একধাপ উঠে এসেছে। বনাঞ্চল সংক্রান্ত সুস্থায়ী ব্যবস্থাপনা এবং বাস্তুতন্ত্রের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে সুষম ভারসাম্য বজায় রাখার বিষয়ে সরকারের অঙ্গীকার এর মধ্য দিয়ে প্রতিফলিত হয়েছে। এই বিষয়ে জানিয়েছে ভারত সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো (পিআইবি )।

পিআইবি-র তরফে জানানো হয়েছে, মন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর যোগ্য নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নীতি ও কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়নের ফলেই এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে। বনাঞ্চল রক্ষা করার উদ্যোগে জনসাধারণের সহায়তায় বনসৃজন ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর ‘এক পেড় মা কে নাম’ কর্মসূচীও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সুস্থায়ী এক সবুজ ভবিষ্যতের লক্ষ্যে জনসাধারণের অংশগ্রহণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে বনাঞ্চলের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকারের বৃক্ষ রোপণ উদ্যোগ এক্ষেত্রে সহায়ক।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / ফারজানা পারভিন




 

 rajesh pande