সংশোধন...হাফলঙে সাংবাদিকদের জন্য ভবন দেওয়ার ঘোষণা সিইএম দেবোলালের
– বৰ্তমান সরকারের আমলে ডিমা হাসাও জেলার উন্নয়ন হচ্ছে, সাংবাদিকদের মুখে ঢালাও প্রশংসা শুনে আপ্লুত মমিনুল হাফলং (অসম), ২৪ নভেম্বর (হি.স.) : ডিমা হাসাও জেলা সদর হাফলং শহরে কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য একটি ভবন দেওয়ার কথা ঘোষণা্ করেছেন উত্তর কাছাড় পার্বত
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সৈয়দ মমিনুল আওয়াল এবং দেবোলাল গার্লোসার


– বৰ্তমান সরকারের আমলে ডিমা হাসাও জেলার উন্নয়ন হচ্ছে, সাংবাদিকদের মুখে ঢালাও প্রশংসা শুনে আপ্লুত মমিনুল

হাফলং (অসম), ২৪ নভেম্বর (হি.স.) : ডিমা হাসাও জেলা সদর হাফলং শহরে কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য একটি ভবন দেওয়ার কথা ঘোষণা্ করেছেন উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদের মুখ্য কার্যনির্বাহী সদস্য (সিইএম) দেবোলাল গার্লোসা।

আজ সোমবার হাফলঙে অটলবিহারী বাজপেয়ী ভবনে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা করেছেন সিইএম দেবোলাল। তিনি বলেন, হাফলঙে কর্মরত সাংবাদিকরা যাতে এক সঙ্গে বসে খবর লেখা বা সাংবাদিক সম্মেলন এবং নিজেদের মধ্যে বসে আলাপচারিতা করতে পারেন তার জন্য শহরেএকটি ভবন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।

আজকের মতবিনিময় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গুয়াহাটি থেকে আগত প্ৰদেশ বিজেপির মিডিয়া প্রভারি তথা মুখপাত্র সৈয়দ মমিনুল আওয়াল, ডিমা হাসাও জেলা বিজেপি সভাপতি ধৃতি থাওসেন, উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদের উপাধ্যক্ষ গুলমিনলাল লিয়েনথাং, জেলা বিজেপির মিডিয়া প্যানালিস্ট এবং সহ-প্রভারি অমল নারায়ণ পাটোয়ারি।

এদিকে অনুষ্ঠানে সৈয়দ মমিনুল আওয়াল বলেন, ‘আজ পাহাড়ি এই জেলার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ভারতীয় জনতা পার্টি সম্পর্কে জেলাবাসী এবং সাংবাদিকদের মনের কথা বোঝার জন্য আলাপচারিতায় মিলিত হয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘এখানে একটা ব্যাপার খুব ভালো লেগেছে, ডিমা হাসাওয়ের উন্নয়নের কথা সাংবাদিকদের মুখ থেকেই শুনেছি। বিজেপির কর্মীরাও এখানকার উন্নয়ন নিয়ে সরকারের ভূঁয়সী প্রশংসা করছেন। তার চেয়েও ভালো লেগেছে যে সাংবাদিকরা এই সরকারের আমলে উন্নয়নের ঢালাও প্রশংসা করেছেন। আমি মিডিয়া কর্মীদের বলেছি, আপনাদের কী সমস্যা? বা অন্য কোনো কিছু থাকলে সে সব বিষয়ে মতামত জানান। কিন্তু তাঁরা নিজেদের কথা বলতে শুরু করেও বারবার সরকারের উন্নয়ন নিয়েই খুব বেশি মন্তব্য করেছেন। সত্যি, তাঁদের এ সব কথা আমাদের অবাক করে দিয়েছে।’

মমিনুল আরও বলেন, ‘বিগত দশ বছরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক বিপুল পরির্বতন যে হয়েছে তা পাহাড়বাসীর মুখে মুখে শুনলাম। রেল, সড়ক, চিকিৎসা, শিক্ষা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে উন্নয়ন হয়েছে তার স্পষ্ট ইতিবাচক ছবি দেখা গেছে এই জেলায়। পার্বত্য পরিষদের মুখ্য কার্যনিৰ্বাহী সদস্য দেবোলাল গার্লোসার নেতৃত্বে পর্যটন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের বিপ্লব এসেছে। আশা রাখছি, অদূর ভবিষ্যতে আমরা ডিমা হাসাওকে নিয়ে গৌরব করব।’

হিন্দুস্থান সমাচার / বিশাখা দেব




 

 rajesh pande