পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের চিঠি, আলাদা করে গুরুত্ব দিতে চান না স্পিকার
কলকাতা, ২৬ নভেম্বর (হি.স.): জামিনে মুক্তি পেয়েই সক্রিয় রাজনীতিতে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি। সরাসরি বিধানসভার স্পিকারের দফতরে চিঠি পাঠালেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। জানতে চাইলেন, অধিবেশন কবে বসবে, কোথায় তাঁর আসন নির্ধারিত
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের চিঠি, আলাদা করে গুরুত্ব দিতে চান না স্পিকার


কলকাতা, ২৬ নভেম্বর (হি.স.): জামিনে মুক্তি পেয়েই সক্রিয় রাজনীতিতে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি। সরাসরি বিধানসভার স্পিকারের দফতরে চিঠি পাঠালেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। জানতে চাইলেন, অধিবেশন কবে বসবে, কোথায় তাঁর আসন নির্ধারিত হবে। তবে সেই চিঠিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে নারাজ স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নে স্পিকারের সরাসরি জবাব, “বিধানসভার অধিবেশন কবে খুলছে, কোথায় বসবেন— এসব জানতে চেয়ে পার্থবাবু চিঠি লিখেছেন। আলাদা করে গুরুত্ব দেওয়ার কিছু নেই। সব বিধায়ক যখন জানবেন, তাঁকেও জানানো হবে।”

তৃণমূল পার্থবাবুকে ছ’বছরের জন্য সাসপেন্ড করেছে। ফলে পুরনো জায়গায় বসার প্রশ্নই নেই। বিধানসভার আসনবিন্যাস অনুযায়ী, স্পিকারের ডানদিকে মুখ্যমন্ত্রী-সহ মন্ত্রীরা, তার পাশ দিয়ে শাসকদলের বিধায়করা। স্পিকারের বাঁদিকে বসেন বিজেপি বিধায়করা। মাঝের সারিতে আইএসএফ বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি। সূত্রের অনুমান, সাসপেন্ড হওয়া বিধায়ক হিসেবে নওসাদের পাশেই বসতে হতে পারে পার্থকে।

বিধানসভা সূত্রের খবর, পার্থবাবু চিঠি পাঠালেও এখনও পর্যন্ত প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ বিধানসভাকে কোনও চিঠি পাঠায়নি। সেই নথি না এলে পার্থবাবুর অধিবেশনে যোগ দেওয়া নিয়েই অনিশ্চয়তা।

প্রসঙ্গত, কারামুক্তির পরেই তিনি ঘনিষ্ঠদের বলেছেন, কাজে ফিরতে চান। এমনকি শীতকালীন অধিবেশনে যোগ দেওয়ারও ইচ্ছা রয়েছে তাঁর। কিন্তু বড় প্রশ্ন— তিনি বসবেন কোথায়?

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande