গুয়াহাটিতে নিৰ্মীয়মাণ ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’ পরিদৰ্শন কেন্দ্ৰীয় অর্থমন্ত্ৰী নির্মলার
গুয়াহাটি, ৮ নভেম্বর (হি.স.) : গুয়াহাটির খানাপাড়ায় নিৰ্মীয়মাণ ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’ পরিদৰ্শন করেছেন কেন্দ্ৰীয় অৰ্থমন্ত্ৰী নিৰ্মলা সীতারমণ। অসমের সাংস্কৃতিক জগতের দুই নক্ষত্র তথা মহান ব্যক্তির নামে নামাঙ্কিত ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’-এর নির
নিৰ্মীয়মাণ ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’ পরিদৰ্শন কেন্দ্ৰীয় অৰ্থমন্ত্ৰীর


গুয়াহাটি, ৮ নভেম্বর (হি.স.) : গুয়াহাটির খানাপাড়ায় নিৰ্মীয়মাণ ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’ পরিদৰ্শন করেছেন কেন্দ্ৰীয় অৰ্থমন্ত্ৰী নিৰ্মলা সীতারমণ। অসমের সাংস্কৃতিক জগতের দুই নক্ষত্র তথা মহান ব্যক্তির নামে নামাঙ্কিত ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’-এর নির্মাণকাজ পরিদর্শন করাতে আজ শনিবার সকালে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে নিয়ে যান মুখ্যমন্ত্ৰী ড. হিমন্তবিশ্ব শৰ্মা।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর উপস্থিতি সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী ড. শর্মা জানান, পাঁচ হাজার দর্শক-শ্রোতার বসার উপযোগী নির্মীয়মাণ প্রেক্ষাগৃহটি উত্তরপূর্ব ভারতের অন্যতম বৃহৎ প্রেক্ষাগৃহ হবে৷ তিনি জানান, এর নিৰ্মাণকাৰ্য প্রায় শেষের পথে। এই পৰ্যায়ে কেন্দ্ৰীয় অর্থমন্ত্ৰীর উপস্থিতি রাজ্যের জন্য প্ৰেরণাদায়ক এবং উৎসাহজনক।

নিৰ্মীয়মাণ ‘জ্যোতি-বিষ্ণু প্ৰেক্ষাগৃহ’ পরিদৰ্শনের সময় প্ৰকল্পের বর্তমান অবস্থা এবং বৈশিষ্টাবলি সম্পর্কে কেন্দ্ৰীয় মন্ত্ৰী এবং মুখ্যমন্ত্ৰীকে অবগত করেন সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা। এই প্ৰেক্ষাগৃহ রাজ্যের সাংস্কৃতিক এবং কলা-কুশলজনিত কাৰ্যকলাপে এক নতুন মাত্ৰা সংযোজন করবে বলে আশা ব্যক্ত করেছেন মুখ্যমন্ত্ৰী ড. হিমন্তবিশ্ব শর্মা।

হিন্দুস্থান সমাচার / সমীপ কুমার দাস




 

 rajesh pande