গুয়াহাটির জু-রোডে শংকরদেব শিশু বিদ্যানিকেতনে ‘বন্দে মাতরম’-এর গৌরবময় সাৰ্ধশতবৰ্ষের অনুষ্ঠান
গুয়াহাটি, ৮ নভেম্বর (হি.স.) : সমস্ত ভারতবাসীর হৃদয়ে দেশপ্রেমের প্রদীপ প্রজ্বলিত করে রাখা অমর রাষ্ট্রগীত ‘বন্দে মাতরম’-এর গৌরবময় সাৰ্ধশতবৰ্ষ (১৫০ বছর পূর্তি) উপলক্ষ্যে গুয়াহাটির জু-রোডের বিষ্ণুপথে অবস্থিত শংকরদেব শিশু বিদ্যানিকেতনে এক বর্ণাঢ্য অন
বক্তব্য পেশ করছেন ড. পবন তিওয়ারি এবং প্রফেসর তিরুপতি রাও


শংকরদেব শিশু বিদ্যানিকেতনের ছাত্রছাত্রীরা


গুয়াহাটি, ৮ নভেম্বর (হি.স.) : সমস্ত ভারতবাসীর হৃদয়ে দেশপ্রেমের প্রদীপ প্রজ্বলিত করে রাখা অমর রাষ্ট্রগীত ‘বন্দে মাতরম’-এর গৌরবময় সাৰ্ধশতবৰ্ষ (১৫০ বছর পূর্তি) উপলক্ষ্যে গুয়াহাটির জু-রোডের বিষ্ণুপথে অবস্থিত শংকরদেব শিশু বিদ্যানিকেতনে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

শিশু শিক্ষা সমিতি অসমের প্রচারপ্রধান মুকুটেশ্বর গোস্বামী জানান, অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মণিপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিদ্যাভারতী তেলেঙ্গানা প্রান্তের সভাপতি প্রফেসর তিরুপতি রাও এবং বিদ্যাভারতী উত্তরপূর্ব ক্ষেত্রের সাংগঠনিক সম্পাদক ড. পবন তিওয়ারি।

মুকুটেশ্বর জানান, বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক তপন শর্মার পৌরোহিত্যে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্রছাত্রীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। অতিথিবক্তা ড. পবন তিওয়ারি এবং প্রফেসর তিরুপতি রাও ‘বন্দে মাতরম’-এর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, তাৎপর্য এবং ভারতের জাতীয় জীবনে এর অমূল্য অবদানের বিষয়ে অনুপম ব্যাখ্যা দেন।

অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক ছাত্রছাত্রীদের সম্মিলিত কণ্ঠে পরিবেশিত ‘বন্দে মাতরম’ গান। সম্মিলিত কণ্ঠে পরিবেশিত ‘বন্দে মাতরম’ গানে উপস্থিতদের হৃদয় স্পর্শ করে অনুষ্ঠানস্থলে দেশপ্রেম ও ভক্তিভাবের এক পবিত্র পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।

হিন্দুস্থান সমাচার / সমীপ কুমার দাস




 

 rajesh pande