“মৃত্যুকেও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না”, মহুয়াকে কটাক্ষ বিজেপি-র
কলকাতা, ২০ ডিসেম্বর (হি. স.) : “তৃণমূল বারবার প্রমাণ করেছে যে শোক, মৃত্যু ও ট্র্যাজেডিকেও তারা নির্লজ্জভাবে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি“। শনিবার এক্সবার্তায় এই মন্তব্য করল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপি। এদিন স
“মৃত্যুকেও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না”, মহুয়াকে কটাক্ষ বিজেপি-র


কলকাতা, ২০ ডিসেম্বর (হি. স.) : “তৃণমূল বারবার প্রমাণ করেছে যে শোক, মৃত্যু ও ট্র্যাজেডিকেও তারা নির্লজ্জভাবে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি“। শনিবার এক্সবার্তায় এই মন্তব্য করল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপি।

এদিন সমাবেশে যোগ দিতে আসা বিজেপির চার সমর্থক ট্রেনের ধাক্কায় মারা যান। এই ঘটনায় তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র দুটি ছবি-সহ এক্সবার্তায় লেখেন, “নরেন্দ্র মোদীর অহংকারের বেদিতে ভয়াবহ ট্র্যাজেডি চাপা পড়ে গেল। আজ রানাঘাটে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশের জন্য সুদূর মুর্শিদাবাদ থেকে বিজেপি সমর্থকদের আনা হয়েছে। রেললাইনের পাশে সমাবেশ। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তাহেরপুরের কাছে ৩১৮১৪ নম্বর লোকাল ট্রেনের ধাক্কায় ৪ জন নিহত হন। বিজেপি উপেক্ষা করে সমাবেশ চালিয়ে যায়।”

মহুয়ার সেই বার্তা যুক্ত করে বিজেপি-র তরফে লেখা হয়েছে, “এই আচরণ শুধু রাজনৈতিক কুরুচির পরিচয়ই নয়, বরং মর্মান্তিক এই ঘটনার নিহতদের প্রতি চরম অবমাননা ও অশ্রদ্ধার নগ্ন প্রকাশ।

সমগ্র ঘটনাটি যেন একেবারেই সেই প্রবাদটির বাস্তব রূপ- “মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি”

যাদের সহানুভূতি আসলে ভান ও রাজনৈতিক হিসাবনির্ভর, তারাই সবচেয়ে বড় দরদী সেজে সামনে আসে।

অতএব, মাননীয়া, আপনার এই কৃত্রিম, সুযোগসন্ধানী ও রাজনৈতিক শোকবার্তা জনসমক্ষে প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকুন। অন্তত মৃতদের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখার ন্যূনতম শালীনতা ও সংবেদনশীলতা প্রদর্শন করা শিখুন।”

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / মৌসুমী সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande