উৎসবের মরশুমে খাবারের মানের দিকে বাড়তি নজর রাখছে পুরসভা
কলকাতা, ২০ ডিসেম্বর (হি. স. ) : বড়দিন থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শহরের সব হোটেল রেস্তরাঁর খাবার পরীক্ষা হবে। একইসঙ্গে ছাদ রেস্তরাঁগুলির সমীক্ষার পর যেসব বেনিয়ম পাওয়া গেছে তার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। কলকাতা পুরসভার মেয়র স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক
উৎসবের মরশুমে খাবারের মানের দিকে বাড়তি নজর রাখছে পুরসভা


কলকাতা, ২০ ডিসেম্বর (হি. স. ) : বড়দিন থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শহরের সব হোটেল রেস্তরাঁর খাবার পরীক্ষা হবে। একইসঙ্গে ছাদ রেস্তরাঁগুলির সমীক্ষার পর যেসব বেনিয়ম পাওয়া গেছে তার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। কলকাতা পুরসভার মেয়র স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকদের এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

পুর তথ্য অনুযায়ী ইতিমধ্যেই শহরের বেশ কয়েকটি কেকশপ ও বেকারি থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পুরসভার খাদ্যের পরীক্ষাগারে সেগুলি পরীক্ষা করা হচ্ছে। পাশাপাশি বেকারিতে কেক তৈরির পদ্ধতি দেখার জন্য বিভাগীয় পর্যবেক্ষকরা আচমকা অভিযানে যাচ্ছেন। কলকাতা থেকে যেসব কেক জেলায় যাচ্ছে অথবা কলকাতায় ঢুকছে সবগুলি দফায় দফায় পরীক্ষা হবে।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ভবনে কলকাতা ও সংলগ্ন দুই জেলার সব বেকারিকে তলব করা হয়। পুরসভার খাদ্য পরীক্ষা বিভাগের এক আধিকারিকের কথায়, পার্ক স্ট্রিট ও নিউ মার্কেটের দু’টি ঐতিহ্যবাহী কেকের বিপনী তো বটেই, এই সময়কালের প্রায় সমস্ত নামী-দামি বেকারি ও কেক উৎপাদকরা হাজির ছিলেন বৈঠকে। সেখানে জানিয়ে দেওয়া হয়, কেকের আয়ু বাড়াতে অতিরিক্ত প্রিজারভেটিভ দেওয়ার যে কৌশল শুরু হয়েছে তাতে শরীরের ক্ষতি হয়। একইরকম ক্ষতি হয় অতিরিক্ত রঙের ব্যবহারেও। তাই কেক তৈরির ক্ষেত্রে নির্ধারিত নিয়ম ও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / মৌসুমী সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande