দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধা মুখ্যমন্ত্রীর
কলকাতা, ২৪ নভেম্বর (হি. স.) : বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলে এক বার্তায় সোমবার তিনি লিখেছেন যে, অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার কৃতী সন্তান, বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী দেশপ
দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধা মুখ্যমন্ত্রীর


কলকাতা, ২৪ নভেম্বর (হি. স.) : বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলে এক বার্তায় সোমবার তিনি লিখেছেন যে, অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার কৃতী সন্তান, বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ দিবসে তাঁকে জানাই আমার প্রণাম।

উল্লেখ্য, তাঁর জন্মস্থান কাঁথি

মহকুমার চাঁদিভেটিতে। বীরেন্দ্রনাথ শাসমল ১৯০০ সালে এন্ট্রান্স পাশ করে রিপন কলেজে ভর্তি হন (অধুনা সুরেন্দ্রনাথ আইন কলেজ)। পাশ করে উচ্চতর আইন শিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যান। মিডল টেম্পল থেকে ১৯০৪ সালে ব্যারিস্টারি পাশ করে যোগ দেন কলকাতা হাইকোর্টে। এর মাঝেই কিছুদিন মেদিনীপুর জেলা কোর্টে আইন ব্যবসা করলেও ১৯১৩ সালে আবার কলকাতা হাইকোর্টে ফিরে আসেন ও আইনজ্ঞ হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছেন। সশস্ত্র বিপ্লবীদের প্রতি সহানুভূতি পোষণ করতেন। চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখলের মামলায় বিপ্লবীদের হয়ে বিনা পারিশ্রমিকে একাধিক মামলায় লড়াই করেছেন। লবণ সত্যাগ্রহ আন্দোলনেও ১৯৩০ সালে অনুগামীদের নিয়ে যোগ দেন। নরঘাট ও পিছাবনী এলাকায় তৎকালীন সময়েই শান্তিপূর্ণ পথেই লবণ আইন অমান্যে প্রচুর জনসমাগম হয়।

প্রসঙ্গত, ১৯৩৪ সালে পন্ডিত মদনমোহন মালব্যের অনুরোধে ভারতীয় আইনসভা সদস্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন ও জয়লাভ করেছেন। দেশের রাজনীতিতে তাঁর অবদান ও সংস্কারমূলক কাজের জন্যে তাঁকে 'দেশপ্রাণ' উপাধি দ্বারা সম্মানিত করা হয়েছে। সেই থেকেই তিনি খ্যাতির শীর্ষে রয়েছেন।

হিন্দুস্থান সমাচার / শুভদ্যুতি দত্ত




 

 rajesh pande