ত্রিপুরায় জনকল্যাণমূলক প্রকল্প রূপায়ণে জাতীয় স্বীকৃতি
কুমারঘাট (ত্রিপুরা), ২৯ অক্টোবর (হি.স.) : ত্রিপুরা ছোট রাজ্য হলেও জনকল্যাণমূলক প্রকল্প রূপায়ণে রাজ্যটি বর্তমানে দেশের মধ্যে বিশেষ স্থান অধিকার করেছে। ধরতি আবা জনভাগিদারি অভিযানে ত্রিপুরা দেশজুড়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বলে জানিয়েছেন জনজাতি কল্যাণ ম
পর্যালোচনা বৈঠক


কুমারঘাট (ত্রিপুরা), ২৯ অক্টোবর (হি.স.) : ত্রিপুরা ছোট রাজ্য হলেও জনকল্যাণমূলক প্রকল্প রূপায়ণে রাজ্যটি বর্তমানে দেশের মধ্যে বিশেষ স্থান অধিকার করেছে। ধরতি আবা জনভাগিদারি অভিযানে ত্রিপুরা দেশজুড়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বলে জানিয়েছেন জনজাতি কল্যাণ মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা।

বুধবার ঊনকোটি জেলার কুমারঘাট পঞ্চায়েত সমিতির হলে বিভিন্ন দফতরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনার লক্ষ্যে আয়োজিত এক সভায় মন্ত্রী বলেন, “ত্রিপুরার সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব তখনই, যখন জাতি-জনজাতি অধ্যুষিত এলাকার উন্নয়ন নিশ্চিত হবে। সরকারের প্রতিটি প্রকল্প সফলভাবে রূপায়ণে প্রশাসনিক আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধিদের একযোগে কাজ করতে হবে।”

মন্ত্রী আরও বলেন, শুখা মরশুমে উঁচু এলাকার পানীয়জল সংকট মোকাবিলায় পানীয়জল ও স্বাস্থ্যবিধি দফতরকে এখন থেকেই পরিকল্পনা নিতে হবে। পাশাপাশি কৃষকদের শীতকালীন সবজি চাষ নির্বিঘ্ন করতে জলসম্পদ দফতরকে কার্যকর সেচ ব্যবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেন তিনি। শিক্ষার উন্নয়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ত্রিপুরায় শিক্ষা খাতে অর্থের কোনও অভাব হবে না, সরকার প্রয়োজনীয় সব সহায়তা দেবে।”

সভায় পানীয়জল ও স্বাস্থ্যবিধি, স্বাস্থ্য, গ্রামোন্নয়ন, বন, জনজাতি কল্যাণ, জলসম্পদ, প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক, বিদ্যুৎ, সমাজকল্যাণ, সমাজশিক্ষা, মৎস্য, প্রাণীসম্পদ বিকাশ, টিআরপি অ্যান্ড পিটিজি, যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া, বিদ্যালয় শিক্ষা ও টিটএএএডিসি প্রশাসনের আধিকারিকরা তাঁদের দফতরের অগ্রগতি রিপোর্ট উপস্থাপন করেন।

পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জনজাতি কল্যাণ মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। উপস্থিত ছিলেন কুমারঘাট পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুমতি দাস, কুমারঘাট বিএসি’র চেয়ারম্যান তপনজয় রিয়াং, পেঁচারথলের বিডিও ওমকার দেব, কুমারঘাট বোর্ডিং হাউজ কমিটির চেয়ারম্যান রাধামালা দেববর্মা প্রমুখ।

হিন্দুস্থান সমাচার / গোবিন্দ দেবনাথ




 

 rajesh pande