গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে প্রজাতন্ত্র দিবসে কোচবিহারের তৃণমূলের কার্যালয়ে দু'বার জাতীয় পতাকা উত্তোলন
নয়ারহাট, ২৬ জানুয়ারি (হি. স.) : কোচবিহারের নয়ারহাট বাজারে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে প্রজাতন্ত্র দিবসে তৃ
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে প্রজাতন্ত্র দিবসে কোচবিহারের তৃণমূলের কার্যালয়ে দু'বার জাতীয় পতাকা উত্তোলন


নয়ারহাট, ২৬ জানুয়ারি (হি. স.) : কোচবিহারের নয়ারহাট বাজারে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে প্রজাতন্ত্র দিবসে তৃণমূলের একই কার্যালয়ে পরপর দু’বার জাতীয় পতাকা উত্তোলন হল।

জানা গিয়েছে, প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে নয়ারহাট বাজারে তৃণমূলের কার্যালয়ের সামনে পতাকা উত্তোলন করেন দলের কর্মী-সমর্থকদের একাংশ। এর কিছুক্ষণ বাদেই দলের নয়ারহাট অঞ্চল আহ্বায়ক ইন্দ্রজিৎ বসুনিয়া তাঁর অনুগামীদের নিয়ে কার্যালয়ে পৌঁছে দেখেন, আগে থেকেই পতাকা উত্তোলন হয়ে গিয়েছে। এরপর পাশেই একটি বাঁশ লাগিয়ে আরও একটি পতাকা এনে সেটি উত্তোলন করেন ইন্দ্রজিতবাবু। পরে নয়ারহাট বাজারে শোভাযাত্রাও বের করেন তাঁরা।

সুশীল বর্মন নামে দলের এক কর্মী জানান, প্রজাতন্ত্র দিবসে দলীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা দায়িত্ব ও কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। সেই কাজটাই করা হয়েছে। কোন নেতার পতাকা উত্তোলন করার কথা ছিল সেটা জানা ছিল না। দলের নয়ারহাট অঞ্চল আহ্বায়ক ইন্দ্রজিৎ বসুনিয়া জানান, দলের নির্দেশে তাঁকে দিয়েই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই পতাকা তুলে ফেলা হয়েছে সেখানে। বাধ্য হয়ে আরেকটি পতাকা তোলা হয়েছে। গোটা ঘটনা দলকেও জানানো হয়েছে। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মহেন্দ্রনাথ বর্মন জানান, দলের নির্দেশে ইন্দ্রজিৎ বসুনিয়া পতাকা উত্তোলন করেছেন। তার আগে কে বা কারা পতাকা তুলেছেন, তা জানা নেই। দলের মধ্যে বিবাদের জেরেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকেই। হিন্দুস্থান সমাচার / সোনালি


 rajesh pande