ত্রিপুরার মহারাজার বংশধররা গণতন্ত্রের আলখাল্লা পরে শোষণ শুরু করেছে : জিতেন্দ্র চৌধুরী
আগরতলা, ২৮ মার্চ (হি.স.) : ত্রিপুরার মহারাজার বংশধররা গণতন্ত্রের আলখাল্লা পরে থানসা বা দফার নাম নিয়
ত্রিপুরার মহারাজার বংশধররা গণতন্ত্রের আলখাল্লা পরে শোষণ শুরু করেছে : জিতেন্দ্র চৌধুরী


আগরতলা, ২৮ মার্চ (হি.স.) : ত্রিপুরার মহারাজার বংশধররা গণতন্ত্রের আলখাল্লা পরে থানসা বা দফার নাম নিয়ে আজকে পুনরায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্যেও তাদের সেই শোষণ আবার শুরু করেছে বলে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করলেন সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক তথা বিধানসভার বিরোধী দলনেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার তিন বীরাঙ্গনা কুমারী, মধুতী, রুপশ্রী দেববর্মার শহীদান দিবসে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বিরোধী দলনেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী জানান, এই তিন বীরাঙ্গনা ১৯৪৯ সালের ২৮ মার্চ ত্রিপুরার বুকে সামন্ত রাজার শাসনে রাজ্যে প্রচলিত অমানবিক তিতুন প্রথার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশগ্রহণ করে শহীদ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই অমানবিক পরিস্থিতি বর্তমানে আবারও সৃষ্টি হয়েছে রাজ্যে।

তিনি বলেন, বিজেপি সাথে রাজ্যের একটি সাম্প্রদায়িক ও একনায়ক দল হাত ধরাধরি করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্য দিয়েও মানুষকে শোষণ করার জন্য রাস্তায় নেমেছে। তারা আজ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভোটেও দাঁড়াচ্ছে। তাই আসন্ন সর্বোচ্চ নির্বাচনে সামন্ত প্রভু বংশধরদের এবং তার সহযোগী কর্পোরেট লেহনকারী ভারতীয় জনতা পার্টিকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে হারাতে হবে বলে জানান জিতেন্দ্র চৌধুরী। হিন্দুস্থান সমাচার / সুভাষ




 

 rajesh pande