হায়দরাবাদের পর এবার লখনউ, ইউনেস্কো স্বীকৃতিতে গর্ব প্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর
নয়াদিল্লি, ১ নভেম্বর (হি.স.) : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লখনউয়ের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নিয়ে গর্ব প্রকাশ করেছেন। উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনউ এবার বিশ্বমঞ্চে নতুন পরিচয়ে স্বীকৃত। ইউনেস্কো ঘোষণা করেছে লখনউকে ‘ক্রিয়েটিভ সিটি অব গ্যাস্ট্রোনমি’, অর্থাৎ
হায়দরাবাদের পর এবার লখনউ,ইউনেস্কো স্বীকৃতিতে গর্ব প্রকাশ প্রধানমন্ত্রী মোদীর


নয়াদিল্লি, ১ নভেম্বর (হি.স.) : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লখনউয়ের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নিয়ে গর্ব প্রকাশ করেছেন। উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনউ এবার বিশ্বমঞ্চে নতুন পরিচয়ে স্বীকৃত। ইউনেস্কো ঘোষণা করেছে লখনউকে ‘ক্রিয়েটিভ সিটি অব গ্যাস্ট্রোনমি’, অর্থাৎ ‘বাহারি স্বাদের শহর’। নবাবদের শহরের বিখ্যাত কবাব, চাট ও আওয়াধি রন্ধন ঐতিহ্যের জন্য এই আন্তর্জাতিক সম্মান অর্জন করেছে লখনউ। ইউনেস্কো গত ৩০ অক্টোবর বিশ্বের ৫৮টি নতুন শহরকে ‘সৃজনশীল শহর’-এর তালিকায় যুক্ত করেছে। এর মধ্যে লখনউ পেয়েছে গ্যাস্ট্রোনমির স্বীকৃতি। এই ঘোষণার পর বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশের ৪০৮টি শহর এখন ইউনেস্কোর ‘ক্রিয়েটিভ সিটি অব গ্যাস্ট্রোনমি’-এর অন্তর্ভুক্ত। এর আগে ভারত থেকে হায়দরাবাদ একই স্বীকৃতি পেয়েছিল। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল লখনউ। রাস্তার ধারের ঐতিহ্যবাহী চাট থেকে শুরু করে টুন্ডে কবাবি বা আওয়াধি বিরিয়ানির মতো খাবারে লখনউয়ের পরিচিতি বিশ্বজুড়ে।

লখনউয়ের এই নতুন স্বীকৃতির পরে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, তিনি লেখেন , “লখনউ মানে প্রাণবন্ত সংস্কৃতি ও সমৃদ্ধ রন্ধন ঐতিহ্য। শহরটির এই গর্বিত ঐতিহ্যকে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে, এতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।” পাশাপাশি তিনি বিশ্ববাসীকে লখনউয়ে ঘুরতে আসার জন্যও আহ্বান জানান মোদী।শহরটির অনন্যতা নিজে এসে অনুভব করার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রসঙ্গত , ইউনেস্কোর ঘোষিত নতুন তালিকায় অন্যান্য শহরের মধ্যে রয়েছে— পর্তুগালের মাতোসিনহোস, ইকুয়েডরের কুয়েনকা (গ্যাস্ট্রোনমি), কেনিয়ার কিসুমু ও অস্ট্রেলিয়ার নিউ অরলিন্স (সঙ্গীত), সৌদি আরবের রিয়াধ (নকশা), মিশরের গিজা (চলচ্চিত্র) ও ফিনল্যান্ডের রোভানিয়েমি (স্থাপত্য)।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / সৌমি বৈদ্য




 

 rajesh pande