শনিবার টেনিস তারকা স্টেফিগ্রাফের জন্মদিন
কলকাতা, ১৪ জুন (হি.স.) : স্টেফি গ্রাফ। বিশ্বের এই মহিলা টেনিস খেলোয়াড় জন্মেছিলেন আজকের দিনে (১৪ জুন, ১৯৬৯) পশ্চিম জার্মানির বাডেন-ভুর্টেমবার্গের মানহেইমে। একসময় তিনি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ও সেরা টেনিস খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করেছিলেন। ১৯৮০-এর দশকে
আজ টেনিস কিঙবদন্তি স্টেফিগ্রাফের জন্মদিন


কলকাতা, ১৪ জুন (হি.স.) : স্টেফি গ্রাফ। বিশ্বের এই মহিলা টেনিস খেলোয়াড় জন্মেছিলেন আজকের দিনে (১৪ জুন, ১৯৬৯) পশ্চিম জার্মানির বাডেন-ভুর্টেমবার্গের মানহেইমে। একসময় তিনি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ও সেরা টেনিস খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করেছিলেন। ১৯৮০-এর দশকের শেষার্ধ্ব থেকে ১৯৯০-এর দশক পর্যন্ত মহিলাদের টেনিসে একচেটিয়া প্রাধান্য দেখিয়েছেন। তিনি সর্বমোট ২২টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের শিরোপা জয় করেন। ১৯৮৮ সালে টেনিস ইতিহাসে মহিলা-পুরুষ উভয় ক্ষেত্রে বিশ্বের একমাত্র খেলোয়াড়রূপে এক ক্যালেন্ডার বছরে চারটি গ্র্যান্ডস্ল্যাম এককের শিরোপাসহ অলিম্পিক স্বর্ণপদক জয়ের বিরল কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন।

ওম্যান’স টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের (ডব্লিউটিএ) পক্ষ থেকে প্রদত্ত র‌্যাঙ্কিংয়ে তিনি এপ্রিল, ১৯৮৭ থেকে মার্চ, ১৯৯১ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ১৮৬ সপ্তাহ বিশ্বের ১ নম্বর স্থানের অধিকারী ছিলেন স্টেফি, যা আজ পর্যন্ত রেকর্ড হয়ে আছে। এছাড়া তিনি বছর শেষে শীর্ষস্থানে ছিলেন আটবার। তিনি ১০৭ বার এককে শিরোপা জিতে তৃতীয় স্থানে আছেন। কেবলমাত্র ডব্লিউটিএ’র সর্বকালের সেরাদের তালিকায় তার সামনে আছেন মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা (১৬৭ শিরোপা) ও ক্রিস এভার্ট (১৫৭ শিরোপা)। ২০০৪ সালে আন্তর্জাতিক টেনিসের হল অব ফেমে প্রবেশ করেন স্টেফিগ্রাফ।

১৯৯৯ সালের উইম্বলডন ফাইনালে পরাজয়ের পর বিশ্বের ৩ নম্বর খেলোয়াড় হিসেবে টেনিস জীবন থেকে অবসর নেন স্টেফি গ্রাফ।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / শান্তি রায়চৌধুরি




 

 rajesh pande