(আপডেট) বিধানসভা নির্বাচনের আগে কলকাতায় গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অমিত শাহ
কলকাতা, ৩১ ডিসেম্বর (হি.স.): ২০২৬-এর বিধানসভা ভোট দোরগোড়ায়। সেই নির্বাচনকে পাখির চোখ করে বাংলায় দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মঙ্গলবারের পরে বুধবারও দলীয় নেতা, কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। দলের সাংসদ, বিধায়কদের সঙ্গে সায়েন্স সিটি অডিটোর
গে কলকাতায় গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অমিত শাহ


কলকাতা, ৩১ ডিসেম্বর (হি.স.): ২০২৬-এর বিধানসভা ভোট দোরগোড়ায়। সেই নির্বাচনকে পাখির চোখ করে বাংলায় দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মঙ্গলবারের পরে বুধবারও দলীয় নেতা, কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। দলের সাংসদ, বিধায়কদের সঙ্গে সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে বিশেষ বৈঠক করেন তিনি।

বৈঠকে রাজ্য সংগঠনের বর্তমান অবস্থা, দলীয় কর্মীদের সক্রিয়তা এবং বুথ স্তর পর্যন্ত সংগঠনকে শক্তিশালী করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। অমিত শাহ নেতাদের স্পষ্টভাবে বলেন যে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন বাংলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দলকে প্রতিটি স্তরে পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামতে হবে। তিনি পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন এবং সংগঠনের মধ্যে সমন্বয় ও শৃঙ্খলার উপর বিশেষ জোর দেন। এদিন শহরাঞ্চলে দলের অবস্থান, ভোটারদের সাথে যোগাযোগ এবং স্থানীয় সমস্যা নিয়েও আলোচনা করা হয়।

এদিন অমিত শাহ দলীয় কর্মীদের উপর জোর দিয়ে বলেন, জনগণের সাথে অবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ বজায় রাখতে হবে এবং সরকারের নীতিগুলি তাদেরকে স্পষ্টভাবে জানানো অপরিহার্য। বৈঠকে বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিরোধীদের কৌশল এবং আগামী মাসের কর্মপরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। ২৬-এর নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্ক হচ্ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বৈঠকে শাহের স্পষ্ট নির্দেশ, পুনরায় টিকিট পাওয়ার ক্ষেত্রে আগামী দু’মাসে যোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে বিধায়কদের। আর তা পূরণ হলেই মিলবে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ!

প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে কলকাতা সফরে এসেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। উদ্দেশ্য নেতা-কর্মীদের ছাব্বিশের রোডম্যাপ বুঝিয়ে দেওয়া। বুধবার সকালে কলকাতার একটি হোটেলে দলের সাংসদ-বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এরপর শমীক ভট্টাচার্য, শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষকে নিয়ে আলাদাভাবে বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যেখানে ছিলেন ভূপেন্দ্র যাদব, সুনীল বনসল, বিপ্লব দেব। সূত্রের খবর, বৈঠকে আলাদাভাবে সবার কথা শোনেন শাহ।

হিন্দুস্থান সমাচার / সোনালি




 

 rajesh pande