মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির অভিযোগ বিশালগড়ে, হেলদোল নেই প্রশাসনের
বিশালগড় (ত্রিপুরা), ২ নভেম্বর (হি.স.) : কাগজেপত্রে ওষুধের দোকানে ফার্মাসিস্ট আছে। কিন্তু বাস্তবে নেই। এমন বহু ওষুধের দোকান রয়েছে রাজধানী আগরতলা শহর সহ বিভিন্ন মহকুমায়। আর ফার্মাসিস্ট অনুপস্থিত থাকায় দেখা দিচ্ছে বিপত্তি। এমনকি মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্র
মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির অভিযোগ


বিশালগড় (ত্রিপুরা), ২ নভেম্বর (হি.স.) : কাগজেপত্রে ওষুধের দোকানে ফার্মাসিস্ট আছে। কিন্তু বাস্তবে নেই। এমন বহু ওষুধের দোকান রয়েছে রাজধানী আগরতলা শহর সহ বিভিন্ন মহকুমায়। আর ফার্মাসিস্ট অনুপস্থিত থাকায় দেখা দিচ্ছে বিপত্তি। এমনকি মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির অভিযোগ উঠছে। ড্রাগ কন্ট্রোলের কোন নজরদারি নেই। রোগীকে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়ার অভিযোগ উঠল ওষুধ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ওষুধ ব্যবসায়ীর নাম তাপস ভৌমিক। ঘটনা শনিবার বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালের সংলগ্ন এলাকায়।

জানা গিয়েছে, চিকিৎসক ওই রোগীকে একটি ইনজেকশন আনার জন্য প্রেসক্রাইব করেন। হাসপাতালের সামনে একটি ওষুধের দোকান থেকে সেই ইনজেকশনটি নিয়ে আসেন। কিন্তু ইনজেকশনটি এক বছর আগের মেয়াদ উত্তীর্ণ। এখানেই শেষ নয় আরো এক যুবককে তার রোগীর চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক ট্যাবলেট আনার জন্য লিখে দেন। সেই যুবক একই দোকান থেকে ট্যাবলেট আনতে গেলে তাকে ট্যাবলেটের পরিবর্তে দিয়ে দেওয়া হয় ইনজেকশন। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোগী এবং তার পরিজনদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত সেই ওষুধের দোকানে গিয়ে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। দোকানের মালিকের নাম তাপস ভৌমিক। তার নেই কোনরকম ওষুধ বিক্রি করার মতো অভিজ্ঞতা। দোকানে তখন ছিল না কোনো ফার্মাসিস্ট। সিসিটিভি ক্যামেরা ও নাকি বন্ধ করে রেখেছেন। অবিলম্বে ওই ওষুধের দোকানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

হিন্দুস্থান সমাচার / Subhash Chandra Das




 

 rajesh pande