দয়ানন্দ সরস্বতীকে শ্রদ্ধা সুকান্ত মজুমদারের
কলকাতা, ৩০ অক্টোবর (হি.স.) : হিন্দু সমাজ থেকে কুসংস্কার দূর করতে এবং বেদ প্রতিষ্ঠা করতে বেদভাষ্য প্রণয়ন করেছিলেন দয়ানন্দ সরস্বতী। গড়ে তুলেন আর্য সমাজ। তাঁর বিখ্যাত একটি গ্রন্থ ‘সত্যার্থ প্রকাশ’ ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রভাব রেখেছিল। তাঁর প্র
দয়ানন্দ সরস্বতীকে শ্রদ্ধা সুকান্ত মজুমদারের


কলকাতা, ৩০ অক্টোবর (হি.স.) : হিন্দু সমাজ থেকে কুসংস্কার দূর করতে এবং বেদ প্রতিষ্ঠা করতে বেদভাষ্য প্রণয়ন করেছিলেন দয়ানন্দ সরস্বতী। গড়ে তুলেন আর্য সমাজ। তাঁর বিখ্যাত একটি গ্রন্থ ‘সত্যার্থ প্রকাশ’ ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রভাব রেখেছিল। তাঁর প্রয়াণয় দিবসে তাঁকে স্মরণ করলেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ সুকান্ত মজুমদার।

সুকান্তবাবু বৃহস্পতিবার এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “মহান সমাজ সংস্কারক এবং আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর প্রয়াণ দিবাসে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাৰ্য্য।”

প্রসঙ্গত হিন্দু ধর্মগুরু ও সমাজ সংস্কারক দয়ানন্দ সরস্বতী (১২ ফেব্রুয়ারি ১৮২৪ – ৩০ অক্টোবর ১৮৮৩) পশ্চিম ভারতের কাথিয়াওয়াড়ের মোরভি শহরে এক ধনাঢ্য নিষ্ঠাবান সামবেদী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর গার্হস্থ্যাশ্রমের নাম মূলশংকর। বাল্যশিক্ষা পিতার কাছেই পান। সংস্কৃতশাস্ত্র ভালোভাবে শেখেন। ধীরে ধীরে সমগ্র যজুর্বেদ ও আংশিকভাবে অপর তিন বেদ, ব্যাকরণ, তর্ক ও দর্শনশাস্ত্র, কাব্য, অলংকার, স্মৃতি প্রভৃতিতে যথেষ্ট বুৎপত্তি অর্জন করেন। ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে বিখ্যাত কাশী শাস্ত্রার্থে তিনি তৎকালীন পন্ডিতবর্গকে পরাজিত করে বিশেষ খ্যাতি পেয়েছিলেন। গুজরাতের সৌরাষ্ট্রের টঙ্কর-এ জন্ম হয়েছিল দয়ানন্দ সরস্বতীর। প্রয়াত হন রাজস্থানের আজমীরে।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande