
নয়াদিল্লি, ১০ নভেম্বর, (হি.স.): দিল্লির বিস্ফোরণ এবং বিপুল অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধারের মধ্যে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন বিভিন্ন ধরণের নিরাপত্তা সংস্থা। অনুমান করা হচ্ছে ষড়যন্ত্রটি পাকিস্তানে বসেই তৈরি।
সূত্রের খবর, কাশ্মীরে থাকা ব্যক্তিদের মাধ্যমে নির্দেশ আসে এই চিকিৎসকদের কাছে। পুলিশ জানিয়েছে যে এই সন্ত্রাসী মডিউলটি একযোগেই এক কাজ করছিল। চিকিৎসকদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে জানা যায় যে দিল্লি এনসিআর-এ সাম্প্রদায়িক অশান্তি সৃষ্টি করাও পরিকল্পনার অংশ ছিল, সূত্র জানিয়েছে, লক্ষ্যবস্তু এনসিআর-এর যেকোনো জায়গা হতে পারে।
জানা গিয়েছে, চিকিৎসকরা ২০১৮ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে কাশ্মীরে আহত জঙ্গিদেরও চিকিৎসা করেছিল। ইরফান আহমেদ, একজন ধর্মগুরু এবং একটি মসজিদের ইমাম, এই ডাক্তারদের মৌলবাদে রূপান্তরের পেছনের মূল হোতা বলে অভিযুক্ত। এই ধর্মগুরু ২০১৯ সালে এক এনকাউন্টারে নিহত মোস্ট-ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী জাকির মুসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
দুই চিকিৎসক গত মাসে নওগামে জইশ-ই-মহম্মদের সমর্থনে পোস্টার সাঁটানোর কথাও স্বীকার করেছেন। মুজাম্মিলের সহকর্মী, ডাঃ শাহীন শহীদ, যার গাড়ি ফরিদাবাদে অস্ত্র লুকানোর জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল, তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।
---------------
হিন্দুস্থান সমাচার / মৌসুমী সেনগুপ্ত