গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা একটা অমূল্য স্তম্ভ : মুখ্যমন্ত্রী
আগরতলা, ১ সেপ্টেম্বর (হি.স.) : ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা হল রাজ্য ও দেশের সার্বিক বিকাশের মূল ভিত্তি। সোমবার আগরতলার অরুন্ধতীনগরস্থিত স্টেট পঞ্চায়েত রিসোর্স সেন্টারে গ্রামোন্নয়ন (পঞ্চায়েত) দফতরের এবং ভারত ইনেশিয়েটিভফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে দু''দিনব
মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা


আগরতলা, ১ সেপ্টেম্বর (হি.স.) : ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা হল রাজ্য ও দেশের সার্বিক বিকাশের মূল ভিত্তি। সোমবার আগরতলার অরুন্ধতীনগরস্থিত স্টেট পঞ্চায়েত রিসোর্স সেন্টারে গ্রামোন্নয়ন (পঞ্চায়েত) দফতরের এবং ভারত ইনেশিয়েটিভফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে দু'দিনব্যাপী পঞ্চায়েতরাজ সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মসূচির উদ্বোধন করে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডাঃ) মানিক সাহা একথা বলেন।

তিনি বলেন, দেশের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ যেমন গ্রাম, তেমনি ত্রিপুরারও এক তৃতীয়াংশ গ্রামাঞ্চল। গ্রামকে বাদ দিয়ে কোনও দিন সার্বিক বিকাশ সম্ভব নয়।গ্রামীণ এলাকা শক্তিশালী হলে রাজ্যও শক্তিশালী হবে। পঞ্চায়েত স্তরের, জিলা পরিষদ স্তরের জনপ্রতিনিধিগণ জনগণ দ্বারা নির্বাচিত। তাই তাদের গ্রামের মানুষের জন্য স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করার দায়বদ্ধতাও বেশি।

মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, গ্রাম বা পঞ্চায়েত স্তরে প্রতিটি প্রকল্প মানুষকে পাশে নিয়ে রূপায়ণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে স্বচ্ছতা হলো মাথা উঁচু করে বাঁচার শক্তি। ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ভারতের সংবিধান দ্বারা স্বীকৃত। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা একটা অমূল্য স্তম্ভ।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ভারত ইনেশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের অধিকর্তা এন. কে. গিলানি, গ্রামোন্নয়ন (পঞ্চায়েত) দফতরের সচিব অভিষেক সিং, গ্রামোন্নয়ন (পঞ্চায়েত) দফতরের যুগ্ম অধিকর্তা অনুরাগ সেন প্রমুখ।

দু'দিনব্যাপী এই কর্মসূচিতে রাজ্যের প্রতিটি জিলা পরিষদের সভাধিপতি, সহ-সভাধিপতি, পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সহ পঞ্চায়েত স্তরের প্রতিনিধিরা গ্রামীণ অর্থনীতি, যুব ও কর্মসংস্থান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য, পরিবেশ ও উন্নয়নে এবং প্রশাসন ও প্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করবেন রিসোর্সপার্সনদের কাজ থেকে।

হিন্দুস্থান সমাচার / গোবিন্দ দেবনাথ




 

 rajesh pande