রাজস্থানের উদয়পুরে জাতীয় পর্যটন সম্মেলনে ত্রিপুরার প্রতিনিধিত্ব করলেন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী
আগরতলা, ১৪ অক্টোবর (হি.স.) : রাজস্থানের উদয়পুরে শুরু হয়েছে দুই দিনের জাতীয় স্তরে পর্যটন মন্ত্রিদের সম্মেলন। ভারত সরকারের পর্যটন মন্ত্রকের উদ্যোগে আয়োজিত এই সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটন মন্ত্রিরা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অংশ নেন। ত্রিপ
সম্মেলনে মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী


আগরতলা, ১৪ অক্টোবর (হি.স.) : রাজস্থানের উদয়পুরে শুরু হয়েছে দুই দিনের জাতীয় স্তরে পর্যটন মন্ত্রিদের সম্মেলন। ভারত সরকারের পর্যটন মন্ত্রকের উদ্যোগে আয়োজিত এই সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটন মন্ত্রিরা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অংশ নেন। ত্রিপুরার প্রতিনিধিত্ব করেন রাজ্যের পর্যটন ও পরিবহন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।

সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল ভারতকে একটি শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে গড়ে তোলা। আলোচনায় টেকসই পর্যটন অনুশীলন, পর্যটন খাতে ডিজিটাল রূপান্তর এবং প্রতিটি রাজ্যের অনন্য পর্যটন সম্ভাবনা প্রচারের কৌশল নিয়ে মতবিনিময় হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, পাঞ্জাবের রাজ্যপাল ও চণ্ডীগড়ের প্রশাসক গুলাব চাঁদ কাটারিয়া, রাজস্থানের উপ-মুখ্যমন্ত্রী ও পর্যটন মন্ত্রী দিয়া কুমারী, বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পর্যটন মন্ত্রী ও কর্মকর্তারা।

সম্মেলনের ফাঁকে ত্রিপুরার মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এসময় তিনি ত্রিপুরার পর্যটন সম্ভাবনা, পরিকাঠামো উন্নয়ন ও বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন। পাশাপাশি, রাজস্থানের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দিয়া কুমারীর সঙ্গেও মতবিনিময় করেন তিনি এবং তাঁকে ত্রিপুরা ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান।

মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী জানান, উত্তর-পূর্ব ভারতের এক উদীয়মান পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ত্রিপুরা বর্তমানে দেশ-বিদেশের পর্যটকদের আকর্ষণ করছে। রাজ্যের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আরও বেশি প্রচারের মাধ্যমে এই খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর সঙ্গে এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা পর্যটন দফতরের সচিব ইউ.কে. চাকমা ও পর্যটন দফতরের অধিকর্তা প্রশান্ত বাদল নেগি।

প্রসঙ্গত, সম্মেলনটি দেশজুড়ে পর্যটন উন্নয়নের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের এক গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।

হিন্দুস্থান সমাচার / গোবিন্দ দেবনাথ




 

 rajesh pande