(আপডেট) শিলাবতী-সহ কিছু নদীর জল বাড়তে শুরু করায় অশনী সঙ্কেত
পশ্চিম মেদিনীপুর, ৪ অক্টোবর (হি.স.): নিম্নচাপের বৃষ্টি আর বিভিন্ন জলাধার থেকে জল ছাড়ার ফলে শনিবার হু হু করে জল বাড়ছে শিলাবতী নদীতে। ঝুমির চেহারা ভয়াল, বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে কেঠিয়াও। লক্ষ্মীপুজোর আগে ঘাটাল, চন্দ্রকোনার বিস্তীর্ণ এলাকায় প্লাবনে
(আপডেট) শিলাবতী-সহ কিছু নদীর জল বাড়তে শুরু করায় অশনী সঙ্কেত


পশ্চিম মেদিনীপুর, ৪ অক্টোবর (হি.স.): নিম্নচাপের বৃষ্টি আর বিভিন্ন জলাধার থেকে জল ছাড়ার ফলে শনিবার হু হু করে জল বাড়ছে শিলাবতী নদীতে। ঝুমির চেহারা ভয়াল, বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে কেঠিয়াও। লক্ষ্মীপুজোর আগে ঘাটাল, চন্দ্রকোনার বিস্তীর্ণ এলাকায় প্লাবনের ভ্রুকুটি। পুজোর আগেই পাঁচ বার প্লাবিত হয়েছে ঘাটাল মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকা।

শিলাবতী, কেঠিয়া, ঝুমিতে বিপদসীমার উপরে জল বইতে শুরু করায় ইতিমধ্যেই এলাকাবাসীকে সতর্ক করতে মাঠে নেমেছেন মহকুমাশাসক সুমন বিশ্বাস-সহ ঘাটাল ও চন্দ্রকোনার বিডিওরা। ঘাটালের মহারাজপুর, পান্না এবং চন্দ্রকোনা-১ ব্লকের বাঁকা-সহ বিভিন্ন এলাকায় জল ঢুকতে শুরু করেছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

শনিবার বেলা ১২টা নাগাদ চন্দ্রকোনা-১ ব্লকের ক্ষীরপাই এলাকায় কেঠিয়া নদী পরিদর্শন করেন মহকুমাশাসক সুমন বিশ্বাস ও বিডিও কৃষ্ণেন্দু বিশ্বাস। মহকুমাশাসক সুমন বিশ্বাস বলেন, ‘কেঠিয়া নদীর বাঁকা পয়েন্টে এই মুহূর্তে জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। আমরা পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছি।’ ঘাটাল ও চন্দ্রকোনার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া শিলাবতীতেও জল বাড়ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

হ্যান্ড মাইকে এ দিন এলাকাবাসীকে সতর্ক করতেও দেখা গিয়েছে মহকুমাশাসককে। সেই সঙ্গেই ঘাটাল ও চন্দ্রকোনার দু’টি ব্লকেও মাইকিং করা হচ্ছে বলে তিনি জানিয়েছেন। পরিস্থিতি অনুযায়ী ঘাটাল মহকুমায় ৩০টি ত্রাণ শিবির ফের চালু করার জন্য প্রশাসন প্রস্তুত। ইতিমধ্যেই সেখানে পর্যাপ্ত খাবার ও ওষুধ মজুত করা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande