
দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ১৩ নভেম্বর (হি.স.): বুধবার রাতে এক আইনজীবীর চেম্বারের মধ্যে ছাত্রীর গলায় ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। খবর দেওয়া হয় কাকদ্বীপ থানায়। পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ওই ছাত্রীর ব্যাগ থেকে মেলে একটি প্রেমপত্র।
সেই আইনজীবীর সঙ্গে ওই ছাত্রীর একটি প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে এমনই অনুমান করছে পুলিশ। তবে ওই সম্পর্কে কি কোনও টানাপোড়েন তৈরি হয়েছিল? সেই থেকেই কি এমন ঘটনা? সেই প্রশ্ন উঠেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর ২১-এর সোনিয়া হালদার আইনের প্রথম বর্ষের ছাত্রী। সেই সুবাদে কাকদ্বীপ আদালতের আইনজীবী শেখ মানোয়ার আলমের কাছে অনুশীলনের জন্য তিনি যেতেন। ওই আইনজীবীর চেম্বার কাকদ্বীপ থানার প্রতাপাদিত্য গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।
প্রতিদিনের মতো বুধবার সকালেও কলেজে যান ও পরে চেম্বারে অনুশীলনের জন্য বাড়ি থেকে গিয়েছিলেন ওই ছাত্রী। পরে রাতে বাড়ির লোকের কাছে মেয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুর খবর আসে। ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছয় তার পরিবারের সদস্যরা।
পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। সম্পর্কে কোনও টানাপোড়েন থেকে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে অনুমান।পুলিশ সবদিক খতিয়ে দেখছে।
---------------
হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত