বাংলা–সহ পাঁচ রাজ্যে এনআইএ–র তল্লাশি
নয়াদিল্লি, ১৩ নভেম্বর (হি.স.) : আল-কায়েদার ''গুজরাট সন্ত্রাস মডেল''-এর শিকড় খুঁজতে ৫ রাজ্যে চিরুনি তল্লাশি চালালো জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। এই ৫ রাজ্যের তালিকায় রয়েছে বাংলাও। বুধবার এনআইএ ৫ রাজ্যের মোট ১০টি এলাকায় হানা দেয়। তাদের অনুমান, এই মড
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ ও আল-কায়েদা চক্রে অভিযান ; পাঁচ রাজ্যে এনআইএর তল্লাশি


নয়াদিল্লি, ১৩ নভেম্বর (হি.স.) : আল-কায়েদার 'গুজরাট সন্ত্রাস মডেল'-এর শিকড় খুঁজতে ৫ রাজ্যে চিরুনি তল্লাশি চালালো জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। এই ৫ রাজ্যের তালিকায় রয়েছে বাংলাও। বুধবার এনআইএ ৫ রাজ্যের মোট ১০টি এলাকায় হানা দেয়। তাদের অনুমান, এই মডেলে যুক্ত রয়েছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাও। বৃহস্পতিবার তদন্তকারীদের সূত্রে এই বিষয়ে জানা গেছে।

জানা যাচ্ছে, বুধবার পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মেঘালয়, হরিয়ানা ও গুজরাট এই পাঁচ রাজ্যে একযোগে ১০টি স্থানে অভিযান চালায় এনআইএ। অভিযানে একাধিক ডিজিটাল ডিভাইস ও নথি উদ্ধার হয়েছে, যা ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এনআইএ–র তরফে জানানো হয়েছে , এই চক্রের আন্তর্জাতিক যোগসূত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গত বছর আহমেদাবাদের বিশেষ আদালতে এই মামলায় চার্জশিট জমা দিয়েছিল এনআইএ।

এখনও পর্যন্ত চালানো তদন্তে এনআইএ জানিয়েছে, মহম্মদ সজীব মিঞা, মুন্না খালিদ আনসারি ওরফে মুন্না খান, আজারুল ইসলাম ওরফে জাহাঙ্গির ওরফে আকাশ খান এবং আদুল লতিফ ওরফে মোমিনকুল আনসারি বাংলাদেশ থেকে বেআইনি ভাবে ভারতে ঢুকেছিল। তাদের কাছে ছিল ভুয়ো পরিচয়পত্র। প্রত্যেকেই আল-কায়েদা জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে খবর মিলেছে। বাংলাদেশে আল-কায়েদা অপারেশন এবং প্ল্যানিংয়ের জন্য অর্থ সংগ্রহের দায়িত্বে ছিল এরা। পাশাপাশি মুসলিম যুবকদের মগজ ধোলাইয়ের কাজও করছিল।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / সৌমি বৈদ্য




 

 rajesh pande