পুলিশকে ‘রাজনৈতিক অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করে তৃণমূল, অভিযোগ সুকান্তর
কলকাতা, ১৩ নভেম্বর (হি.স.): পুলিশকে ব্যবহার করে আরও শক্ত হাতে বিরোধীদের উপর এককাট্টা নিয়ন্ত্রণ কায়েম করা যায়! তারকেশ্বরের বিধায়ক রামেন্দু সিংহ রায় ভার্চুয়াল বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে এ কথা বলেছেন বলে অভিযোগ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ সুক
পুলিশকে ‘রাজনৈতিক অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করে তৃণমূল, অভিযোগ সুকান্তর


কলকাতা, ১৩ নভেম্বর (হি.স.): পুলিশকে ব্যবহার করে আরও শক্ত হাতে বিরোধীদের উপর এককাট্টা নিয়ন্ত্রণ কায়েম করা যায়! তারকেশ্বরের বিধায়ক রামেন্দু সিংহ রায় ভার্চুয়াল বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে এ কথা বলেছেন বলে অভিযোগ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ সুকান্ত মজুমদার।

বৃহস্পতিবার সুকান্তবাবু এক্সবার্তায় এ কথা জানিয়ে লেখেন, হুগলীর খানাকুলে যেহেতু অনেকগুলি গ্রাম পঞ্চায়েত বর্তমানে তৃণমূলের হাতছাড়া হয়েছে, তাই সেগুলি জোর করে পুনরুদ্ধার করতে পুলিশ-প্রশাসনকে খানাকুল অঞ্চলে আরও বেশি তৎপর করা যায়, সেই আর্জি জানিয়েছেন রামেন্দুবাবু।

সুকান্তবাবুর কথায়, এখানেই স্পষ্ট, কিভাবে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েও জোর করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে পুলিশকে ‘রাজনৈতিক অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করে তৃণমূল কংগ্রেস এবং ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। যেখানে শাসকদলের নূন্যতমও জনসমর্থন নেই, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে সেই অঞ্চলগুলিতে এই কায়দাতেই পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে বিরোধীদের উপর দমন-পীড়ন চালিয়ে গায়ের জোরে দখল নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফ থেকে। এই ঘটনা সেই বৃহত্তর চক্রান্তেরই একটি আদর্শ উদাহরণ।

কিন্তু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর অপদার্থ মেরুদণ্ডহীন পুলিশ প্রস্তুত থাকুন, এই কায়দায় গ্রামগঞ্জে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখল করতে এলে স্থানীয় মানুষ পুলিশ এবং তৃণমূল উভয়কেই উপযুক্ত ধোলাই দিয়ে গণতন্ত্রকে পাপমুক্ত করবে। আস্ফালন গর্জন যতই করুন, ছাব্বিশে তৃণমূলের পাপের সাম্রাজ্যের বিসর্জন নিশ্চিত।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande