৭ নভেম্বর জাতীয় সঙ্গীত 'বন্দে মাতরম'-এর সার্ধশতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে বর্ষব্যাপী উদযাপনের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী
নয়াদিল্লি, ৬ নভেম্বর (হি.স.): প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ৭ নভেম্বর সকালে নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে জাতীয় সঙ্গীত ''বন্দে মাতরম''-এর ১৫০ তম বার্ষিকীর এক বছরব্যাপী উদযাপনের উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রী এই উপলক্ষে একটি স্মারক ড
প্রধানমন্ত্রী


নয়াদিল্লি, ৬ নভেম্বর (হি.স.): প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ৭ নভেম্বর সকালে নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে জাতীয় সঙ্গীত 'বন্দে মাতরম'-এর ১৫০ তম বার্ষিকীর এক বছরব্যাপী উদযাপনের উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রী এই উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট এবং স্মারক মুদ্রাও প্রকাশ করবেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যে কালজয়ী রচনা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রেরণা যুগিয়েছিল এবং এখনও জাতীয় গর্ব ও ঐক্যবোধ’কে জাগিয়ে তোলে, তার সার্ধশতবর্ষ পূর্তি উদযাপনের সূচনা হবে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। ৭ নভেম্বর, ২০২৫ থেকে শুরু হয়ে এই উদযাপন চলবে ৭ নভেম্বর, ২০২৬ পর্যন্ত।

এই উপলক্ষ্যে, প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মূল অনুষ্ঠানের পাশাপাশি, সকাল ৯টা ৫০ মিনিট নাগাদ দেশজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় ‘বন্দে মাতরম্‌’ – এর পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ সমবেতভাবে গাওয়া হবে। সমাজের সর্বস্তরের নাগরিকরা এতে অংশগ্রহণ করবেন।

প্রসঙ্গত, ২০২৫ সাল বন্দে মাতরমের ১৫০ বছর পূর্তি। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা আমাদের জাতীয় সঙ্গীত বন্দে মাতরম ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর অক্ষয় নবমীর শুভ তিথিতে রচিত হয়েছিল। বন্দে মাতরম প্রথম সাহিত্য পত্রিকা বঙ্গদর্শনে তাঁর উপন্যাস আনন্দমঠের অংশ হিসেবে প্রকাশিত হয়। মাতৃভূমিকে শক্তি, সমৃদ্ধি এবং দেবত্বের মূর্ত প্রতীক হিসেবে অভিবাদন জানিয়ে এই গানটি ভারতের ঐক্য ও আত্মসম্মানবোধের জাগ্রত চেতনাকে কাব্যিকভাবে প্রকাশ করে। অচিরেই এটি স্বদেশপ্রেমের মূর্ত প্রতীক হয়ে ওঠে।

হিন্দুস্থান সমাচার / সোনালি




 

 rajesh pande