কলকাতা, ৩০ অক্টোবর (হি. স.) আতসবাজির বাজারে শুধুই সবুজ বাজি বিকোচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিকিকিনি মন্দ, ফলে মাথায় হাত! ৭দিনের মেলা চারদিনে গিয়ে ঠেকেছে। ফলে, কালীপুজো ও দীপাবলি উপলক্ষে বাজার মন্দা। ঘূর্ণিঝড়ের দানা-র পর শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সপ্তাহব্যাপী বাজিবাজার চালু করতে তিনদিন পার হল। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে অনুমতিপত্র দেরিতে আসার ফলে এই বিপত্তি তা অকপটেই জানিয়েছেন মেলার সংগঠকরা। মোট ৩৬টি স্টল রয়েছে। গত বছরের চেয়ে ১০-১৫% তুলনায় দাম বেড়েছে। বড়বাজার ফায়ার ওয়ার্কস ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের তরফে বাবলা রায় এ প্রসঙ্গে জানান, জলমগ্ন হয়ে থাকার ফলে এই চত্বরটিতে স্টল নির্মাণের কাজেও দেরি হয়েছে সঙ্গত কারণেই। মাঠের চারদিকে স্টল রয়েছে। বাজিতে সেজে উঠেছে। তবে, বার কোড দেখেই তা কিনতে পরামর্শ। চায়নার উৎপাদিত বাজি তবে কোনওভাবেই ঢুকতে দেওয়া যাবে না। কড়া নজর রাখা হচ্ছে ফানুস বিক্রিতে। শহর জুড়ে বহুতল এর কারণেই এর ব্যবহারে সমস্যা। শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ ও তৎসহ জলমগ্ন সিংহভাগ এলাকায় বাজিবাজারের চতুর্থ দিন বুধবার। এরপরও বিক্রির আশায় বুক বেঁধেছেন বাজি ব্যবসায়ীরা।
হিন্দুস্থান সমাচার / শুভদ্যুতি দত্ত