বাঘাযতীনের দুর্ঘটনা, ‘সর্বজনীন সদিচ্ছার’ দাওয়াই প্রাক্তন ডিজি (বিল্ডিং)-এর
অশোক সেনগুপ্ত কলকাতা, ১৫ জানুয়ারি (হি.স.): বাঘাযতীনে চারতলা বাড়ি বেঁকে পড়ে যাওয়ায় ফের দুর্নীতির ছায়াই দেখলেন প্রাক্তন পুরকর্তা গোরাচাঁদ মণ্ডল। তাঁর মতে, “বার বার এ রকম হচ্ছে। এটা রুখতে গেলে একটা সর্বজনীন সদিচ্ছা দরকার”। ৩৫ বছর কলকাতা পুরসভার বিল্ড
বাঘাযতীনে বহুতল বিপর্যয়


অশোক সেনগুপ্ত

কলকাতা, ১৫ জানুয়ারি (হি.স.): বাঘাযতীনে চারতলা বাড়ি বেঁকে পড়ে যাওয়ায় ফের দুর্নীতির ছায়াই দেখলেন প্রাক্তন পুরকর্তা গোরাচাঁদ মণ্ডল। তাঁর মতে, “বার বার এ রকম হচ্ছে। এটা রুখতে গেলে একটা সর্বজনীন সদিচ্ছা দরকার”।

৩৫ বছর কলকাতা পুরসভার বিল্ডিং বিভাগে কাজ করেছেন গোরাচাঁদ মণ্ডল। ১৯৮৫ থেকে ’৯৭ ছিলেন সিটি আর্কিটেক্ট। ২০০৫ থেকে ’১০ ছিলেন ডিরেক্টর জেনারেল। বুধবার তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, “দুর্নীতির জালে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছেন পুরসভা, পুলিশ, জনপ্রতিনিধিদের বিভিন্ন স্তরের রথীরা। এমনকি পরোক্ষভাবে বিচার ব্যবস্থাও।”

বিচার ব্যবস্থাকে কেন দোষ দিচ্ছেন? গোরাচাঁদবাবুর জবাব, “কারণ, চাপে পড়ে পুরসভা কোনও কঠিন ব্যবস্থা নিতে গেলেও তা আটকে যায় ওই আদালতের স্থগিতাদেশেই”।

প্রসঙ্গত, পুরসভার অনুমতি ছাড়াই তিনতলা ফ্ল্যাটবাড়ি চারতলা করা হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। সেই কারণেই বিপত্তি। একটা চার তলার বহুতল নির্মাণ করতে গেলে সামনের রাস্তা যতটা চওড়া দরকার, ততটাও নেই। ওই বাড়ির প্রোমোটার সুভাষ রায়কে খুঁজে বেড়াচ্ছে পুলিশ। ফ্ল্যাটের মালিক এবং সারাই কাজ করা হরিয়ানার সংস্থার বিরুদ্ধে নেতাজিনগর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande