রাসায়নিক আপৎকালীন পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে ট্রেনিং মডিউলের সূচনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব
নয়াদিল্লি, ২৩ অক্টোবর (হি.স.): রাসায়নিক দুর্ঘটনায় জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ সুরক্ষা এবং সামাজিক সুস্থিরতায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পড়ে। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন দেশের সার্বিক প্রস্তুতি জোরদার করা। বর্তমানে এই দ্রুত বর্ধনশীল শিল্প অর্থনীতিতে এই ধরনের আপৎকালীন প
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাসায়নিক আপৎকালীন পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে ট্রেনিং মডিউলের সূচনা করলেন


নয়াদিল্লি, ২৩ অক্টোবর (হি.স.): রাসায়নিক দুর্ঘটনায় জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ সুরক্ষা এবং সামাজিক সুস্থিরতায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পড়ে। এর মোকাবিলায় প্রয়োজন দেশের সার্বিক প্রস্তুতি জোরদার করা। বর্তমানে এই দ্রুত বর্ধনশীল শিল্প অর্থনীতিতে এই ধরনের আপৎকালীন পরিস্থিতিতে নিজেকে প্রস্তুত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রস্তুতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে এক পদক্ষেপ হিসেবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সচিব, সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিক, জাতীয় সংস্থা, বেসরকারি ক্ষেত্র, শিল্প এবং শিক্ষা জগতের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে আজ নতুন দিল্লির নির্মাণ ভবনে রাসায়নিক আপৎকালীন পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার কয়েকটি মডিউল প্রকাশ করলেন। এই বিষয়ে জানিয়েছে ভারত সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো (পিআইবি)।

পিআইবি-র তরফে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (এনসিডিসি) প্রস্তুত করেছে তিনটি বিশেষ প্রশিক্ষণ মডিউল। সহযোগিতা করেছে এনডিএমএ। কারিগরি সহায়তা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

প্রথম মডিউলটির অন্তর্ভুক্ত প্রস্তুতি, নজরদারি এবং রাসায়নিক আপৎকালীন পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য পদক্ষেপ। দ্বিতীয় মডিউলটিতে আছে রাসায়নিক বিপর্যয়ে হাসপাতাল-পূর্ব ব্যবস্থাপনা। তৃতীয় মডিউলটির অন্তর্গত রাসায়নিক দুর্ঘটনায় চিকিৎসা।

এই মডিউলগুলির লক্ষ্য জনস্বাস্থ্য পেশাদার, স্বাস্থ্যকর্মী, জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলাকারী দল এবং নীতি প্রণেতাদের প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা এবং রাসায়নিক দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে সময়মতো কার্যকরী ব্যবস্থাপনার উপকরণ দিয়ে উপযোগী করে তোলা।

রাসায়নিক আপৎকালীন ব্যবস্থাকে জোরদার করলে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্যবিধির অধীনে মূল সক্ষমতারও সহায়ক হয়। এতে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত হয়।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / সৌম্যজিৎ




 

 rajesh pande