রাষ্ট্রসঙ্ঘে সব কিছু ঠিকঠাক চলছে না, এটা স্বীকার করতে হবে : এস জয়শঙ্কর
নয়াদিল্লি, ২৪ অক্টোবর (হি.স.): রাষ্ট্রসঙ্ঘে সব কিছু ঠিকঠাক চলছে না, এটা স্বীকার করতে হবে। এমনই উদ্বেগের কথা বললেন বিদেশ মন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘের সিদ্ধান্ত গ্রহণ নিজস্ব সদস্যপদ প্রতিফলিত করে না বা বৈশ্বিক অগ্রাধিকারগুল
এস জয়শঙ্কর


নয়াদিল্লি, ২৪ অক্টোবর (হি.স.): রাষ্ট্রসঙ্ঘে সব কিছু ঠিকঠাক চলছে না, এটা স্বীকার করতে হবে। এমনই উদ্বেগের কথা বললেন বিদেশ মন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘের সিদ্ধান্ত গ্রহণ নিজস্ব সদস্যপদ প্রতিফলিত করে না বা বৈশ্বিক অগ্রাধিকারগুলিকেও সম্বোধন করে না। এর বিতর্কগুলি ক্রমশ মেরুকৃত হয়ে উঠেছে এবং এর কাজ দৃশ্যত অচল হয়ে পড়েছে। সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যবহার করেই যে কোনও অর্থবহ সংস্কার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এখন আর্থিক সীমাবদ্ধতা একটি অতিরিক্ত উদ্বেগ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের পুনর্গঠনের চেষ্টা করার সময়ও কীভাবে তাকে টিকিয়ে রাখা যায় তা স্পষ্টতই আমাদের সকলের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর শুক্রবার নতুন দিল্লিতে রাষ্ট্রসঙ্ঘের ৮০-তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করেন। পরে তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রতিক্রিয়ার চেয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সামনে যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে, তার সম্পর্কে খুব কম উদাহরণই বেশি স্পষ্ট করে। যখন নিরাপত্তা পরিষদের একজন বর্তমান সদস্য খোলাখুলিভাবে সেই সংস্থাটিকেই রক্ষা করেন যেটি পহেলগামের মতো বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলার দায় স্বীকার করেছে, তখন বহুপাক্ষিকতার বিশ্বাসযোগ্যতার উপর এর কী প্রভাব পড়ে? একইভাবে, যদি বিশ্বব্যাপী কৌশলের নামে সন্ত্রাসবাদের শিকার এবং অপরাধীদের সমান করা হয়, তাহলে বিশ্ব কতটা নিন্দনীয় হতে পারে। যখন স্বঘোষিত সন্ত্রাসীদের নিষেধাজ্ঞার প্রক্রিয়া থেকে রক্ষা করা হয়, তখন এর সঙ্গে জড়িতদের আন্তরিকতার কী প্রমাণ পাওয়া যায়?

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / মৌমিতা




 

 rajesh pande