প্রতিশ্রুতির এক সপ্তাহ, বকোর কুরপান আলির জন্য সরকারি ঘর বরাদ্দ মুখ্যমন্ত্রী হিমন্তবিশ্বের
বোকো (অসম), ১৭ ডিসেম্বর (হি.স.) : এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিশ্রুতি পূরণ করে প্ৰশংসা কুড়িয়েছন মুখ্যমন্ত্ৰী ড. হিমন্তবিশ্ব শর্মা। কামরূপ জেলার অন্তর্গত বোকো থানাধীন সোনাতলির বিশেষভাবে সক্ষম জনৈক কুরবান আলি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন তাঁকে একট
মুখ্যমন্ত্ৰী ড. হিমন্তবিশ্ব শর্মাকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন কুরপান আলি


বোকো (অসম), ১৭ ডিসেম্বর (হি.স.) : এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিশ্রুতি পূরণ করে প্ৰশংসা কুড়িয়েছন মুখ্যমন্ত্ৰী ড. হিমন্তবিশ্ব শর্মা। কামরূপ জেলার অন্তর্গত বোকো থানাধীন সোনাতলির বিশেষভাবে সক্ষম জনৈক কুরবান আলি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন তাঁকে একটি সরকারি ঘরের ব্যবস্থা করে দিতে। আবেদনের এক সপ্তাহের মধ্যে কুরপান আলিকে দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে একটি পাকা ঘর।

গত ৫ ডিসেম্বর কামরূপ জেলার অন্তর্গত বোকোয় এক জনসভায় গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সমাবেশের পর সামারিয়া বিধানসভা এলাকার অন্তর্গত সোনাতলির বড়আরিকাটি গ্রামের বাসিন্দা, বিশেষভাবে সক্ষম কুরপান আলি মুখ্যমন্ত্ৰীর কাছে আবেগের সঙ্গে আবেদন জানিয়ে বলেছিলেন, একটি সরকারি ঘর পেলে তিনি মর্যাদা ও শান্তির সঙ্গে জীবনযাপন করতে পারবেন। তাঁকে যেন একটি সরকারি ঘরের ব্যবস্থা করে দেন।

স্বভাবসুলভ আচরণে মুখ্যমন্ত্রী কুরপান আলিকে প্রতিশ্রুতি দেন, তাঁর আবেদন অবিলম্বে পূরণ করা হবে। সে অনুযায়ী অনস্পট জেলাশাসককে নির্দেশ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, যত শীঘ্র সম্ভব কুরপানের জন্য প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে একটি পাকা ঘরের ব্যবস্থা করে দিতে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দ্রুত সাড়া দিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যেই কুরপান আলিকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-র অধীনে একটি ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়। আজ বুধবার বিজেপির জেলা স্তরের নেতৃত্ব স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কুরপান আলির ঘরের উদ্বোধন করেন।

এক পা এবং এক চোখ হারানো কুরপান আলি আরুণোদয় প্রকল্পের সুবিধা এবং আর্থিক সহায়তাও চেয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ হওয়ার পর আবেগের সঙ্গে ড. হিমন্তবিশ্ব শর্মাকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জানান, এই সহায়তা তাঁর জীবনে আমূল পরিবর্তন এনেছে। কুরপান বলেন, আমি বরাবর বিজেপির সমর্থক, এবং বিজেপিকে ভোটও দেই। আবেগ ব্যক্ত করতে গিয়ে তিনি বহু কথা ব্যক্ত করেছেন।

হিন্দুস্থান সমাচার / সমীপ কুমার দাস




 

 rajesh pande