শান্তিনিকেতনের শুরু পৌষমেলা
বীরভূম, ২৩ ডিসেম্বর (হি.স.): চিরাচরিত প্রথা মেনে মঙ্গলবার, ৭ পৌষ ভোরে গৌরপ্রাঙ্গণে বৈতালিক, উপাসনা গৃহের সামনে সানাই ও সকালে ছাতিমতলায় ব্রহ্ম উপাসনার মধ্য দিয়ে পৌষমেলার সূচনা হল। উপাসনা শেষে ''আগুনের পরশমণি'' গেয়ে শোভাযাত্রা করে উদয়নগৃহে রবীন্দ্র
শান্তিনিকেতনের শুরু পৌষমেলা


বীরভূম, ২৩ ডিসেম্বর (হি.স.): চিরাচরিত প্রথা মেনে মঙ্গলবার, ৭ পৌষ ভোরে গৌরপ্রাঙ্গণে বৈতালিক, উপাসনা গৃহের সামনে সানাই ও সকালে ছাতিমতলায় ব্রহ্ম উপাসনার মধ্য দিয়ে পৌষমেলার সূচনা হল। উপাসনা শেষে 'আগুনের পরশমণি' গেয়ে শোভাযাত্রা করে উদয়নগৃহে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য প্রবীরকুমার ঘোষ, জেলাশাসক ধবল জৈন, জেলা সভাধিপতি কাজল শেখ-সহ বিশ্বভারতীর আধিকারিক, কর্মী, পড়ুয়ারা।

এদিন ছাতিমতলায় উপাসনা হয়। সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ উপাসনায় অংশ নিয়েছিল বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রবীরকুমার ঘোষ, বিশ্বভারতীর কর্মী, অধ্যাপক ছাড়াও ছাত্রছাত্রীরা। উপস্থিত ছিলেন বীরভূমের জেলা সভাধিপতি ও জেলাশাসক। এ বার মেলার আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট। এ বছরের মেলা চলবে ছয় দিন।

বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ১৭০০টি স্টলের প্লট বুক হয়েছে। আদালতের নির্দেশ মেনে দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও প্লাস্টিক বর্জনে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট। দমকলের জন্য মাঠে অতিরিক্ত জায়গা রাখা হয়েছে। দর্শনার্থীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে সমস্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ছয় দিন ধরে মেলা প্রাঙ্গণের বিনোদন মঞ্চে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার শিল্পীদের অংশগ্রহণে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে। নিরাপত্তা ও যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে একাধিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

হিন্দুস্থান সমাচার / সৌম্যজিৎ




 

 rajesh pande