আদালতের লিখিত নির্দেশ দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত, জানালেন আন্দোলনকারীরা
কলকাতা, ২৩ মে (হি. স.): বিকাশ ভবনের সামনে আন্দোলন করা যাবে না। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে যে সুইমিং পুল আছে, সেখানে বসা যাবে। জানিয়ে দিলো আদালত। একসঙ্গে সর্বাধিক ২০০ জন আন্দোলনকারী বসতে পারবেন। ওই জায়গায় ছাউনি ও বায়ো টয়লেটের ব্যবস্থা করবে প্রশাসন। আন
বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ চলছে


কলকাতা, ২৩ মে (হি. স.): বিকাশ ভবনের সামনে আন্দোলন করা যাবে না। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে যে সুইমিং পুল আছে, সেখানে বসা যাবে। জানিয়ে দিলো আদালত। একসঙ্গে সর্বাধিক ২০০ জন আন্দোলনকারী বসতে পারবেন। ওই জায়গায় ছাউনি ও বায়ো টয়লেটের ব্যবস্থা করবে প্রশাসন। আন্দোলনে নামা চাকরিহারা কোনও শিক্ষক-শিক্ষিকা বা শিক্ষাকর্মীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ। তাদের আপাতত ‘ধীরে চলো’ নীতি নিয়ে চলতে হবে। এমন ব্যবহার করতে হবে, যাতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সম্মান বজায় থাকে। দু’দিন ধরে চলা শুনানির পরে শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।

আদালতের এই নির্দেশকে স্বাগত জানানো হয়েছে আন্দোলনকারীদের তরফে। তবে লিখিত নির্দেশ দেখে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। শিক্ষক বৃন্দাবন ঘোষ বলেন, এই আন্দোলন ভেঙে দেওয়া যাবে না। সুবিচারের দাবিতেই চলছে আন্দোলন। অন্যদিকে, শিক্ষিকা শুভ্রা ঘোষ এর রেশ টেনে বলেন, এই অন্যায়ের সঙ্গে আমরা কোনওভাবেই যুক্ত নই। সরকারের পরিকল্পিত দুর্নীতি হল অথচ আমাদের চাকরি চলে গেল। এর দায় কার! সরকার নির্বিকার।

হিন্দুস্থান সমাচার / শুভদ্যুতি দত্ত




 

 rajesh pande