“প্রশাসনিক কাজ হবে রাইটার্স বিল্ডিংস থেকে, নবান্ন থেকে নয়”, বার্তা শমীকের
কলকাতা, ৩ জুলাই (হি.স.): “পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক কার্য পরিচালিত হবে রাইটার্স বিল্ডিংস থেকে, নবান্ন থেকে নয়।” বৃহস্পতিবার রাজ্য বিজেপি সভাপতির দায়িত্বগ্রহণের পরয়এই মন্তব্য করেন শমীক ভট্টাচার্য। কর্মীদের উদ্দেশ্যেও তিনি আসন্ন লড়াইয়ে সকলে মিলে সামি
“প্রশাসনিক কাজ হবে রাইটার্স বিল্ডিংস থেকে, নবান্ন থেকে নয়”, বার্তা শমীকের


কলকাতা, ৩ জুলাই (হি.স.): “পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক কার্য পরিচালিত হবে রাইটার্স বিল্ডিংস থেকে, নবান্ন থেকে নয়।” বৃহস্পতিবার রাজ্য বিজেপি সভাপতির দায়িত্বগ্রহণের পরয়এই মন্তব্য করেন শমীক ভট্টাচার্য।

কর্মীদের উদ্দেশ্যেও তিনি আসন্ন লড়াইয়ে সকলে মিলে সামিল হওয়ার আহ্বান জানান। পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি-র মিডিয়া বিভাগ এদিন রাতে এক বিবৃতিতে জানায়, “২০০৬ সালে প্রথমবার নির্বাচনে লড়েন শ্যামপুকুর থেকে। তারপর ২০১৪ সালে বসিরহাট লোকসভা, সেই বছরেই বসিরহাট দক্ষিণ উপনির্বাচন, ২০১৯ দমদম লোকসভা ও ২০২১ এ রাজারহাট গোপালপুর বিধানসভা — ২০১৪ তে বসিরহাট দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে রাজ্যে বিজেপির নির্বাচিত বিধায়ক হন। মাত্র ১৮ মাসের বিধায়ক থাকাকালীন তাঁর বক্তৃতার যুক্তিবোধ, কার্যকারিতা এবং স্বচ্ছতা বিধানসভায় সকলের নজর কাড়ে।

তিনি বরাবর বলেন, সাংগঠনিক গোপনীয়তা, মতাদর্শের প্রতি প্রগাঢ় বিশ্বাস, নেতৃত্বের প্রতি প্রশ্নাতীত আনুগত্যই একটি সংগঠিত রাজনৈতিক দলের প্রাথমিক শর্ত। ২০২৪ সালে তিনি রাজ্যসভার সাংসদ মনোনীত হন। তাঁর দক্ষতা, তাঁর অভিজ্ঞতা, তাঁর মূল্যবোধের প্রতিফলন দেখা যায় সেই ক্ষেত্রেও।

আজ নবীন প্রবীণ সকল কার্যকর্তার ভালোবাসা ও আবেগের মধ্যে দিয়ে তাঁর নতুন দায়িত্ব গ্রহণ পশ্চিমবঙ্গ বিজেপিতে যেন এক নতুন মাত্রা যোগ করল। রাজ্য সভাপতি হওয়ার পর প্রথমবার দায়িত্ব গ্রহণ করে, তিনি তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেন, তৃণমূলের বিসর্জনই ভারতীয় জনতা পার্টির একমাত্র লক্ষ্য এখন। কেবল দুশো টি আসন নয়, তৃণমূলকে পরপারে পাঠাবে বিজেপি এবং ২০২৬ সালে বিজেপি বিপুল জনমত নিয়ে ক্ষমতায় আসবে।”

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / মৌসুমী সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande