ত্রিপুরায় ৮৬.১৪ শতাংশ পরিবারে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয়জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে : মুখ্যমন্ত্রী
আগরতলা, ১৯ সেপ্টেম্বর (হি.স.) : ত্রিপুরায় ৮৬.১৪ শতাংশ পরিবারে ইতিমধ্যেই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয়জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। আমাদের রাজ্যে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার ৮৪৯টি পরিবার রয়েছে। এরমধ্যে এবছর ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লক্ষ ৪৬ হাজার ৭৫৮টি পরিবারে পাইপলাইনের মাধ
মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা


আগরতলা, ১৯ সেপ্টেম্বর (হি.স.) : ত্রিপুরায় ৮৬.১৪ শতাংশ পরিবারে ইতিমধ্যেই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয়জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। আমাদের রাজ্যে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার ৮৪৯টি পরিবার রয়েছে। এরমধ্যে এবছর ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লক্ষ ৪৬ হাজার ৭৫৮টি পরিবারে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয়জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার বিধানসভায় বিধায়ক রামপদ জমাতিয়া আনীত একটি বেসরকারি প্রস্তাবের উপর আলোচনায় মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডাঃ) মানিক সাহা একথা জানান।

বিধায়ক রামপদ জমাতিয়ার আনীত প্রস্তাবটি ছিল 'এই বিধানসভা প্রস্তাব করছে যে রাজ্যের পাহাড়ি-সমতল সর্বত্র জনবসতি এলাকায় পরিসুত পানীয়জল পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহ নিশ্চিতকরণে রাজ্য সরকার আরও পদক্ষেপ গ্রহণ করুক'। আলোচনার পর প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।

প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সালের ১৫ আগস্ট কেন্দ্রীয় সরকার জল জীবন মিশন প্রকল্প ঘোষণা করে। এরপর থেকেই রাজ্যের পানীয়জল ও স্বাস্থ্যবিধান দপ্তর জল জীবন মিশন প্রকল্পে সারা রাজ্যের প্রতিটি জনবসতি এলাকায় পাইপলাইনের মাধ্যমে নিয়মিত এবং দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে পানীয়জল সরবরাহ করার লক্ষ্যে মিশন মুডে কাজ করছে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাজ্যে ৫৮৭টি ভিলেজ কাউন্সিল এবং ৬০৬টি গ্রাম পঞ্চায়েতে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয়জল সরবরাহ করার জন্য এবং কার্যকরী পারিবারিক ট্যাপ সংযোগ দেওয়ার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, এবছর ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা রাজ্যে পানীয়জল সরবরাহ করার জন্য ৪২ ১৬টি গভীর নলকূপ, ১০১৭৬টি স্বল্প ব্যাসের গভীর নলকূপ, ৪০টি জল পরিশোধনাগার, ১৮৩ ১টি আয়রন রিম্যুভাল প্ল্যান্ট এবং ৫৩১টি উদ্ভাবনীমূলক প্রকল্প কাজ করছে।

হিন্দুস্থান সমাচার / Subhash Chandra Das




 

 rajesh pande