সূর্যাস্তের পর শুরু হয় দফরপুরে প্রতিমা তৈরি
হাওড়া, ১৯ অক্টোবর (হি.স.): দেড় শতক আগে কালীপুজো শুরু হয়েছিল হাওড়ার ডোমজুড়ের দফরপুর গ্রামে। এই দেবীর নেই কোনও মন্দির। একটি বেদির উপর বসিয়ে পুজো হয় দেবীকে। এই পুজোয় রয়েছে একাধিক বিশেষত্ব। কালীপুজোর দিনই সূর্যাস্তের পর শুরু হয় প্রতিমা তৈরি। তার
সূর্যাস্তের পর শুরু হয় দফরপুরে প্রতিমা তৈরি


হাওড়া, ১৯ অক্টোবর (হি.স.): দেড় শতক আগে কালীপুজো শুরু হয়েছিল হাওড়ার ডোমজুড়ের দফরপুর গ্রামে। এই দেবীর নেই কোনও মন্দির। একটি বেদির উপর বসিয়ে পুজো হয় দেবীকে। এই পুজোয় রয়েছে একাধিক বিশেষত্ব।

কালীপুজোর দিনই সূর্যাস্তের পর শুরু হয় প্রতিমা তৈরি। তারপর তা এনে বেদিতে বসানো হয়। সাজানো হয় অলংকার দিয়ে। এখানে ঠাকুরের ছবি তোলা যায় না। গ্রামবাসীরা জানান, বহুদিন ধরেই এই প্রথা চলে আসছে। পুজোর শেষে ভোরবেলা সূর্যোদয়ের আগেই গ্রামের কাছে বন্দ্যোপাধ্যায় পাড়ার শিউলি পুকুরের ঘাটে দেবীকে বসিয়ে রেখে আসা হয়। ভাসানো হয় না। প্রতিমা ঘাটে বসিয়ে দেওয়ার পর আর মূর্তিকে দর্শন করা যায় না। কথিত আছে, ঘাটে বসানো ‘মা’কে দেখলে শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। আগে এই ঘটনা ঘটেছে বলেও দাবি স্থানীয়দের। সেই কারণে প্রতিমা মাথায় করে নিয়ে গিয়ে পুকুর ঘাটে বসিয়ে দেওয়ার পর আর কেউ তা দেখেন না।

হিন্দুস্থান সমাচার / সৌম্যজিৎ




 

 rajesh pande