টিটাগড়ে 'গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী বধূ', আতঙ্কে আত্মহত্যার প্রশ্ন
উত্তর ২৪ পরগনা, ৩১ অক্টোবর, (হি.স.): ''টিটাগড়ের কে জি স্কুল রোডে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন এক বধূ। দোতলার ছাদে গিয়ে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী কাকলি সরকার। প্রশ্ন তোলার চেষ্টা হচ্ছে পানিহাটি, বীরভূমের পর টিটাগড়, ফের কি এনআরসি-আতঙ্কে আত্মহত্যা?
টিটাগড়ে 'গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী বধূ', আতঙ্কে আত্মহত্যার প্রশ্ন


উত্তর ২৪ পরগনা, ৩১ অক্টোবর, (হি.স.): 'টিটাগড়ের কে জি স্কুল রোডে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন এক বধূ। দোতলার ছাদে গিয়ে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী কাকলি সরকার। প্রশ্ন তোলার চেষ্টা হচ্ছে পানিহাটি, বীরভূমের পর টিটাগড়, ফের কি এনআরসি-আতঙ্কে আত্মহত্যা?

দোতলার ছাদে গিয়ে গায়ে আগুন, দেওয়ালে লেখা সুইসাইড নোট। পুলিশ সূত্রে খবর, তাতে লেখা, “অনেকদিন আগে বাংলাদেশ থেকে এসেছি, দেখা হয়নি মা-বাবার সঙ্গে। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়“— এই নোট লিখে আত্মঘাতী' হয়েছেন বধূ। তাঁর শাশুড়ির দাবি, এনআরসি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল কাকলি সরকার।

কিন্তু প্রশ্ন, এনআরসি তো হচ্ছে না! এখন হচ্ছে পুরোপুরি আইনসিদ্ধ এবং সংবিধানসম্মত এসআইআর। তাহলে এত হইচই কিসের? ভিড়ের মধ্যে বেআইনি অনুপ্রবেশকারী তাঁর অনিশ্চয়তার আতঙ্কে যদি আত্মঘাতী হয়, তার দায় তো কোনও দলের বা সরকারের নয়! তাহলে এত হইচই কিসের? নাকি আতঙ্কের আবহ তৈরি করে তার দায় কেন্দ্রের ওপর চাপিয়ে আমজনতার মন পেতে কৌশলী পথ নিচ্ছে রাজ্যের শাসক দল?

স্বামী-শ্বশুরকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে টিটাগড় থানার পুলিশ।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande