ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তে ‘সোনাঝুরি’র ছোঁয়া, টাকির পুবের হাটে পর্যটকদের ভিড়
বসিরহাট, ২৫ ডিসেম্বর ( হি. স.):- ফেস্টিভ মুডে বাংলার পর্যটনে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করল উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী টাকি পর্যটন কেন্দ্র। শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরির আদলে টাকি জমিদার বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় বসেছে ‘পুবের হাট’, যা
পর্যটক ভিড়


বসিরহাট, ২৫ ডিসেম্বর ( হি. স.):- ফেস্টিভ মুডে বাংলার পর্যটনে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করল উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী টাকি পর্যটন কেন্দ্র। শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরির আদলে টাকি জমিদার বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় বসেছে ‘পুবের হাট’, যা চলবে আগামী ১লা জানুয়ারি পর্যন্ত। বড়দিন ও বর্ষশেষের ছুটিতে এই হাট ঘিরে পর্যটকদের মধ্যে বাড়তি উৎসাহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।টাকি বরাবরই বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য, জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ি, ইছামতি নদীতে নৌকাবিহার ও ওপার বাংলার দৃশ্য উপভোগের জন্য পরিচিত। এবার সেই পর্যটন মানচিত্রে নতুন সংযোজন পুবের হাট। এখানে নলেন গুড়ের নানা পিঠে, টাকির বিখ্যাত পাটালি নলেন সন্দেশ, গামছা, বেতের তৈরি সামগ্রী, মাটির তৈরি শিল্পপণ্যসহ পরিবেশবান্ধব নানা জিনিসের পসরা সাজিয়েছেন স্থানীয় মহিলারা। অল্প মূল্যে এই সামগ্রী কিনে নিচ্ছেন ভ্রমণপিপাসু মানুষজন।উদ্যোক্তা শর্মিষ্ঠা ঘোষ জানান, এই পুবের হাটের মাধ্যমে সীমান্ত এলাকার মহিলারা তাঁদের হস্তশিল্পের দক্ষতা তুলে ধরার সুযোগ পাচ্ছেন। একই সঙ্গে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হওয়ার পথও খুলছে। পর্যটনের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সংস্কৃতি ও গ্রামীণ শিল্পকে তুলে ধরাই এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য। পুবের হাটকে ঘিরে টাকি এখন পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।

হিন্দুস্থান সমাচার / এ. গঙ্গোপাধ্যায়




 

 rajesh pande