’৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ....., প্রবল প্রতিক্রিয়া নেটনাগরিকদের
কলকাতা, ২০ অক্টোবর, (হি.স.): “২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” সোমবার কুণাল ঘোষের এই দাবিতে প্রবল প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে নেটনাগরিকদের মধ্যে। স্বাতী বিশ্বাস লিখেছেন, “বাংলাভাষার এমনই মিষ্টতা যে, শব্দের শুরুতে ''কু'' এর ব্যবহার দে
’৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ....., প্রবল প্রতিক্রিয়া নেটনাগরিকদের


কলকাতা, ২০ অক্টোবর, (হি.স.): “২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” সোমবার কুণাল ঘোষের এই দাবিতে প্রবল প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে নেটনাগরিকদের মধ্যে।

স্বাতী বিশ্বাস লিখেছেন, “বাংলাভাষার এমনই মিষ্টতা যে, শব্দের শুরুতে 'কু' এর ব্যবহার দেখেই বোঝা যায় জিনিসটা খারাপ।

উদাহরণ: কুফল কুনজর কুনাল ইত্যাদি। নমস্কার।” পিঙ্কু মিশ্র লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী হবেন আমি তখন রাষ্ট্রপতি থাকবো।”

গোপাল দাস লিখেছেন, “কুণাল প্রিজন ভ্যানে সুন্দর, শতরুপ ডিবেটে। শৈলেন্দ্রনাথ দাস লিখেছেন, “রাজ্যটা যখন চোরের দলই চালাবে তাহলে আমাদের প্রথম পছন্দ কুণাল ঘোষ।” সুদীপ ঘোষ লিখেছেন, “জানি তো! কিন্তু আমাদের রাজ্যে ১০ লক্ষ কোটি টাকা যে দেনা হয়ে রয়েছে সেটা আপনারা মিটিয়ে যাবেন তো?” জয় চৌধুরী লিখেছেন, “বন্যেরা বনে সুন্দর, চোর্কুনাল প্রিজন ভ্যানে।”

মনোজ ঘোষ লিখেছেন, “এটা বঙ্গবাসী ভালই বুঝতে পারছে, অনেক রেকর্ড ভাঙবে, যেমন উচ্চ শিক্ষিত বেকারের হার আরো ৫ গুণ বাড়বে, ঋণের পরিমাণ আরও বাড়বে, আরও ১০০০ খানেক স্কুল বন্ধ হবে, ধান্দাবাজ, চিটিং বাজদের সংখ্যা বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে, দাঙ্গা সর্বোচ্চ সীমায় পৌছে যাবে, কলকাতা, বর্ধমানের মানুষজন আরও ৫ বছর দুয়ারে টেমসকে দেখার সুযোগ পাবে, আরও অনেক কিছুর রেকর্ড ভাঙবে এবং গড়বে।”

অরিজিৎ বিশ্বাস লিখেছেন, “স্বপ্ন দেখা ভালো, কিন্তু ঘুম ভেঙে গেলে খুব দুঃখ হয় কিন্তু।”

সত্যজিৎ মান্না লিখেছেন, “খাঁচায় টিয়াপাখি নিয়ে বসে পড়ুন।” শান্তনু সেনগুপ্ত লিখেছেন, “হতে পারে আপনার সরকারের ভাতা লালসা কিন্তু এই রেকর্ড ইতিহাসের পাতায় নথিভুক্ত থাকবে আপনাদের সরকারকে জনগণ চোর সরকার বলে দাগিয়ে দিয়েছে।”

কিংশুক লাহিড়ি লিখেছেন, “১৪ বাতি ১৪ শাক, ১৪ তলার দুর্নীতির আখড়া নিপাত যাক।” কল্লোল বিশ্বাস লিখেছেন, “যতদিন থাকুন, কিছু যায় আসে না, তবে সব রকম চুরি, চাকরি চুরি বন্ধ করুন। আর বাতেলা বন্ধ করে, শিল্প নিয়ে আসুন। লক্ষ লক্ষ টাকা ধার করা বন্ধ করুন।”

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande