বাল্লামুখা সীমান্ত এলাকায় নির্মীয়মান বাঁধ পরিদর্শনে বিধায়ক
বিলোনিয়া (ত্রিপুরা), ২৮ এপ্রিল (হি.স.) : দক্ষিণ ত্রিপুরার বিলোনিয়ার বল্লামুখা সীমান্তে বাংলাদেশের বাঁধ নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রথমবার জেলাশাসক ও রাজ্য প্রশাসনের দৃষ্টিতে আনেন বিধায়ক দীপঙ্কর সেন। তারপরই পূর্তসচিব কিরণ গিত্যের বিলোনিয়া সফরের পর জরুরী ভিত্
বাঁধ পরিদর্শন করলেন বিধায়ক


বিলোনিয়া (ত্রিপুরা), ২৮ এপ্রিল (হি.স.) : দক্ষিণ ত্রিপুরার বিলোনিয়ার বল্লামুখা সীমান্তে বাংলাদেশের বাঁধ নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রথমবার জেলাশাসক ও রাজ্য প্রশাসনের দৃষ্টিতে আনেন বিধায়ক দীপঙ্কর সেন। তারপরই পূর্তসচিব কিরণ গিত্যের বিলোনিয়া সফরের পর জরুরী ভিত্তিতে শুরু হয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বনকর তাকিয়া থেকে বল্লামুখা পর্যন্ত বাঁধ নির্মাণের কাজ। আশ্বস্ত হয় বিলোনিয়াবাসী।

সোমবার বাঁধের কাজ পরিদর্শনে যান বিধায়ক দীপঙ্কর সেন। তিনি পরিদর্শনকালে কথা বলেন এলাকার জনগণ ও বিএসএফ আধিকারিকদের সঙ্গে। সেখান থেকেই তিনি টেলিফোনে কথা বলেন দপ্তরের আধিকারিক অসিত পাটারীর সঙ্গে। বাঁধের শেষ প্রান্তে বল্লামুখা ও উত্তর বিলোনিয়া এলাকার জমা জল বের করার জন্য স্লুইচ গেইট নির্মাণের প্রস্তাব দেন বিধায়ক। না হলে বর্ষায় জলের নিচে চলে যাবে বিস্তীর্ণ এলাকা।

ভারতীয় অংশে ভেঙ্গে যাওয়া বাঁধটি ৭ মিটার প্রশস্ত করা হচ্ছে। উচ্চতার দিকে নজর দেওয়ার জন্য বলেন বিধায়ক। আই সি নগর বিএসএফ ক্যাম্প এলাকায় ভারতীয় অংশে একটি চ্যানেল কেটে স্লুইচগেট নির্মাণের দাবি জানান বিধায়ক। নদীর উত্তর পাড়ে বর্ষায় বিপর্যস্ত তালুকদার পড়ার রাস্তা ভাঙ্গন রোধে ব্লক বসানোর প্রস্তাব পাঠাতে দপ্তরের আধিকারিককে অনুরোধ করেছেন বিধায়ক।

অপরদিকে বনকরে রতনমনি সেতু থেকে করুণা রায় সেতু হয়ে ডাক বাংলো পর্যন্ত বাঁধ সংস্কার কাজের গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তিনি। দুই মাস আগে বিধায়ক বাঁধের মাটি রক্ষায় ব্লক বসানোর জন্য চিফ ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। জানা যায়, বর্তমানে ৫ কোটি করে ৩টি গ্রুপে কাজ মঞ্জুর হয়েছে। যদিও বিধায়ক দীপঙ্কর সেন বিধানসভায় বন্যার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে আলোচনায় নদীর দুই ধারে ব্লক দিয়ে বাঁধানোর উপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। যাতে প্রায় ৭০ কোটি টাকা দরকার। বিধায়কের প্রস্তাব ও আধিকারিকদের কথা অনুসারে বোঝা যাচ্ছে ৫ কোটি টাকা করে আরও ৮ টি গ্রুপে কাজ নুতন ভাবে মঞ্জুর হতে পারে।

হিন্দুস্থান সমাচার / Subhash Chandra Das




 

 rajesh pande