“আমরা তো অনুব্রত মণ্ডল হতে পারবনি”, মারমুখী পুলিশকে মন্তব্য ধর্মঘটিদের
পশ্চিম মেদিনীপুর, ৯ জুলাই (হি.স.): “পুলিশকে খোঁচা দিতে গিয়ে বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের প্রসঙ্গ টেনে আনলেন বনধ সমর্থনকারীরা। বুধবার পুলিশের উদ্দেশে বনধ সমর্থনকারী বলে উঠলেন, ‘আমরা তো অনুব্রত মণ্ডল হতে পারবনি।’ ঘাটালে ভারত বন
“আমরা তো অনুব্রত মণ্ডল হতে পারবনি”, মারমুখী পুলিশকে মন্তব্য ধর্মঘটিদের


পশ্চিম মেদিনীপুর, ৯ জুলাই (হি.স.): “পুলিশকে খোঁচা দিতে গিয়ে বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের প্রসঙ্গ টেনে আনলেন বনধ সমর্থনকারীরা। বুধবার পুলিশের উদ্দেশে বনধ সমর্থনকারী বলে উঠলেন, ‘আমরা তো অনুব্রত মণ্ডল হতে পারবনি।’

ঘাটালে ভারত বনধের সমর্থনে এ দিন রাস্তায় নামেন বাম কর্মী-সমর্থকরা। ঘাটালের সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ডের সামনে রাস্তা অবরোধ করেন। যান চলাচল স্বাভাবিক করতে পথে নামে পুলিশও। বনধ সমর্থনকারীদের ঠেলে সরিয়ে দিতে দেখা যায়। তখনই পুলিশের সঙ্গে বচসা বাসে বনধ সমর্থনকারীদের।

বনধ সমর্থনকারীদের দিকে আঙুল উঁচিয়ে এক পুলিশ অফিসারকে বলতে শোনা যায়, ‘নেতাগিরি অন্য জায়গায়।’ এক বনধ সমর্থনকারী পুলিশকে বলেন, “আপনি লাঠি চালাচ্ছেন কেন?” জবাবে পুলিশকর্মী বলেন, “কোথায় লাঠি চালিয়েছি?” বনধ সমর্থনকারীদের উপর পুলিশ গুন্ডাগিরি দেখাচ্ছে বলেও সরব হন কেউ কেউ। তখন এক পুলিশকর্মী বলেন, “কী গুন্ডাগিরি? হাত জোড় করে বলছি।”

সেই সময়ই এক বনধ সমর্থনকারী পুলিশের উদ্দেশে বলেন, “আমরা তো অনুব্রত হতে পারবনি। আমরা অনুব্রত নই। বুঝতে পেরেছেন।” পুলিশ অবশ্য তাঁর এই মন্তব্যের কোনও জবাব দেয়নি। বনধ সমর্থনকারীদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয়।

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande