'সব দায় কি একা আমার', লোকসভায় গুরুত্ব হারিয়ে বিস্ফোরক কল্যাণ
নয়াদিল্লি, ৪ আগস্ট, (হি.স.): সংসদীয় দলের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে সোমবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা ঘোষণা করেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই লোকসভায় তৃণমূলের মুখ্যসচেতকের পদ থেকে ইস্তফা দেন শ্রীরাম
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়


নয়াদিল্লি, ৪ আগস্ট, (হি.স.): সংসদীয় দলের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে সোমবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা ঘোষণা করেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই লোকসভায় তৃণমূলের মুখ্যসচেতকের পদ থেকে ইস্তফা দেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়৷

শ্রীরামপুরের সাংসদের এই সিদ্ধান্তে তৃণমূলের অন্দরে রীতিমতো ঝড় ওঠে৷ কেন কল্যাণবাবু মুখ্যসচেতকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন, তা নিয়েই শুরু হয় জল্পনা৷ কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের সঙ্গে সংঘাতের জেরেই কল্যাণবাবুর এই সিদ্ধান্ত কি না, তা নিয়েও আলোচনা শুরু হয়৷

কেন তিনি পদ ছাড়লেন, সে বিষয়ে মুখ খুলেছেন কল্যাণ নিজেই৷ শ্রীরামপুরের সাংসদ বলেন, ‘মমতাদি অভিযোগ করেছেন লোকসভায় সমন্বয় ঠিক মতো হচ্ছে না, ফলে আঙুল তো আমার দিকে তোলা হচ্ছে৷ তাই আমি ছেড়ে দিলাম৷’

শুধু তাই নয়, কল্যাণবাবু অভিযোগের সুরে আলেন, দিদি বলছেন ঝগড়া করছে৷ যাঁরা আমাকে গালাগাল দেয় আমি কি সহ্য করব? দলকে জানিয়েছি, দল তাঁর বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ না করে উল্টে আমাকেই দোষারোপ করছে৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভাল ভাব দল চালাক৷ লোকসভায় ভাল করে দল চলুক৷’ তিনি যে মহুয়া মৈত্রের করা মন্তব্যের ক্ষুব্ধ এবং দল ব্যবস্থা না নেওয়ায় হতাশ, তা গোপন করেননি কল্যাণবাবু৷

---------------

হিন্দুস্থান সমাচার / অশোক সেনগুপ্ত




 

 rajesh pande