পশ্চিম ত্রিপুরা জেলাভিত্তিক ২ দিনব্যাপী কলা উৎসবের সূচনা
আগরতলা, ২ সেপ্টেম্বর (হি.স.) : কলা উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হল গতানুগতিক পুঁথিগত শিক্ষার বাইরেও ছেলেমেয়েদের মধ্যে যে সকল গুণ বা প্রতিভা সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে সেই সকল গুণ বা প্রতিভার বিকাশ ঘটানো। মঙ্গলবার আগরতলায় মহারাণী তুলসীবতী বালিকা বিদ্যালয়ের কনফারেন্স
কলা উৎসবের সূচনা


আগরতলা, ২ সেপ্টেম্বর (হি.স.) : কলা উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হল গতানুগতিক পুঁথিগত শিক্ষার বাইরেও ছেলেমেয়েদের মধ্যে যে সকল গুণ বা প্রতিভা সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে সেই সকল গুণ বা প্রতিভার বিকাশ ঘটানো। মঙ্গলবার আগরতলায় মহারাণী তুলসীবতী বালিকা বিদ্যালয়ের কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত পশ্চিম ত্রিপুরা জেলাভিত্তিক কলা উৎসব এর উদ্বোধনী বক্তব্যে আগরতলা পুর নিগমের ডেপুটি মেয়র মনিকা দাস (দত্ত) একথা বলেন।

তিনি বলেন, অতি আধুনিকতার ছোঁয়ায় আমাদের ঐতিহ্যপূর্ণ সংস্কৃতি সমাজ থেকে ধীরে ধীরে লুপ্ত প্রায় হয়ে যাচ্ছে। এই সংস্কৃতিকে ধরে রাখা এবং বিকাশ ঘটানোর উদ্দেশ্যেই ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সারা দেশে এই কলা উৎসবের সূচনা করেন। সেই সাথে আমাদের রাজ্যেও প্রতিবছর এই কলা উৎসবের আয়োজন করা হয়ে থাকে। তিনি বলেন, এবারের কলা উৎসবের থিম হচ্ছে বিকশিত ভারত এ ভিশন ফর ভারত ইন দ্য ইয়ার ২০৪৭”। অর্থাৎ ২০৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারতের সার্বিক বিকাশের সাথে পাল্লা দিয়ে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড বিশেষ করে হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতিকেও বিকাশের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের কর্পোরেটর রত্না দত্ত, সমগ্র শিক্ষার যুগ্ম অধিকর্তা উৎপল চক্রবর্তী, সমগ্র শিক্ষার পশ্চিম জেলা প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর পল্লব কান্তি সাহা, এসসিইআরটি'র উপ অধিকর্তা কুহেলী দেববর্মা, মহারাণী তুলসীবতী বালিকা বিদ্যালয়ের ভাইস প্রিন্সিপাল প্রীতি দেববর্মা প্রমুখ।

হিন্দুস্থান সমাচার / Subhash Chandra Das




 

 rajesh pande